আরও পড়ুন: আবর্জনা কুড়োচ্ছেন মহকুমাশাসক! হঠাৎ হলটা কী?
পুরপ্রধান সুব্রত ঘোষ জানান, বোর্ড মিটিংয়ে ২০ নম্বর ওয়ার্ডের কাউন্সিলর তথা সিএসসি সদস্য শুভজিৎ দে একটি প্রস্তাব রেখেছিলেন। ক্রমশ নোংরা আবর্জনার স্তূপ হয়ে যাওয়া এই বাসস্ট্যান্ডটি পুনঃসংস্কারের জন্য। এখানে দেওয়াল চিত্রের মাধ্যমে যেমন ডেঙ্গি সচেতনতা, পানীয় জল অপচয় বন্ধ, মিশন নির্মল বাংলা দুয়ারে সরকার সহ একাধিক জনহিতকর সরকারি বহুল প্রচারিত প্রকল্পগুলি তুলে ধরা হয়েছে।
advertisement
অন্যদিকে ছোট্ট একটি পার্কে বিভিন্ন ধরনের বৃক্ষরোপণ এবং মহিলা ও প্রবীণদের বসার জন্য চেয়ারের ব্যবস্থা সেই সঙ্গে লক্ষ্মীর ভাণ্ডারের আদলে বাসস্ট্যান্ডটি পুনসংস্কার করা হয়। কন্যাশ্রীর মডেল এবং মাননীয় মুখ্যমন্ত্রীর গ্লো সাইন বোর্ড সহ রাত্রিকালীন আলোকসজ্জার ব্যবস্থা থাকবে সারা বছর।
বিডিও সন্দীপ ঘোষ জানান, ময়লা আবর্জনা ফেলার পরিত্যক্ত স্থান যে এত সুন্দর হতে পারে তা এখানে না এলে বোঝা যাবে না। তবে সরকারি সম্পত্তি রক্ষা এবং তার পরিচর্যার দায়ভার সাধারণ মানুষের ওপরই দিয়েছেন তিনি। তবে এ বিষয়ে সরকারি সহযোগিতার কথাও বলেছেন তিনি।
আরও খবর পড়তে ফলো করুন:
https://whatsapp.com/channel/0029VaA776LIN9is56YiLj3F
সিএসসি মেম্বার তথা ওই ওয়ার্ডের কাউন্সিলর শুভজিৎ দে বলেন, শান্তিপুর পুরসভা আট লক্ষ টাকা ব্যয়ে আনুমানিক এই কাজ সম্ভবপর হয়েছে। জায়গাটির এই ভোল পরিবর্তনের কারণে খুশি হয়েছেন বাস যাত্রীরাও।
মৈনাক দেবনাথ