ঘটনাটি দক্ষিণ ২৪ পরগনার কুলপি ব্লকের রামকৃষ্ণপুর গ্রামের। বড় বোনের নাম জয়শ্রী বিজলি ও অপরজন বনশ্রী বিজলি। জয়শ্রী বিবাহিতা, বনশ্রী এখনও ছাত্রী। ২০১৩ সালে বনশ্রীর আধার কার্ড তৈরি হয়। পরে ২০১৭ সালে দিদি জয়শ্রীর আধার কার্ড তৈরি হয়।
আরও পড়ুন: খাবার গলিয়ে ফেলতে তার ওপর বমি করে মাছি! কীভাবে তাড়াবেন এই বিরক্তিকর ঝামেলাকে?
advertisement
আজব এই সমস্যার জেরে পরিষেবা পেতে গিয়ে হয়রান হতে হচ্ছে তাদের। সরকারি পরিষেবা থেকে বঞ্চিত হচ্ছে দুই বোন। আধার নম্বর এক হওয়ার কারণে এক বোন করোনার ভ্যাকসিন পর্যন্ত পায়নি। বন্ধ হয়ে গিয়েছে রেশনও। এবার তো আরও বড় সমস্যা হাজির। উচ্চ মাধ্যমিক পাশ করেছে ছোট বোন, কিন্তু কলেজে ভর্তি হতে গিয়েই পড়েছে সমস্যায়।
আরও পড়ুন: শ্রাবণ সোমবারের উপোস রাখবেন? মেনে চলুন এই বিশেষ রীতি, কোন খাবার ভুলেও ছোঁবেন না জানুন
গত সাত বছর ধরে বিভিন্ন সরকারি দফতরে ঘুরেও কোনও সুরাহা হয়নি বলে অভিযোগ দুই বোনের। নম্বর জট কাটাতে রাঁচি পর্যন্ত গিয়েছেন তাঁরা, তাতেও কোনও লাভ হয়নি। এ নিয়ে কুলপির বিডিও সৌরভ গুপ্তও বিস্মিত। তিনি জানিয়েছেন, বিষয়টি কেন্দ্রীয় সরকারের নির্দিষ্ট দফতরের। তবে পরিবার তাঁর কাছে এলে তিনি সমাধানের চেষ্টা করবেন। দ্রুত এই সমস্যার সমাধান হোক এখন এটাই চাইছেন পরিবারের লোকজন।
নবাব মল্লিক