আরপিএফ অফিসার ইন চার্জ তপন কুমার রায় বলেন “সামনেই দীপাবলি এবং কালীপুজো উপলক্ষে, গোটা বাঁকুড়া স্টেশন জুড়ে চলল চিরুনি তল্লাশি। নাশকতা এড়াতেই এমন কাজ। যাত্রীদের সুরক্ষা নিশ্চিত করাই একমাত্র লক্ষ্য। যদিও এই ডমিনেশনের মাধ্যমে কিছুই খুঁজে পাওয়া যায়নি, তবুও টিকিট কাউন্টার থেকে শুরু করে প্লাটফর্ম, সিঁড়ি, ট্রেনের ভিতর এবং রেললাইন, সব জায়গাতেই বিডিএস এবং ডগ স্কোয়াড পৌঁছে যায়।
advertisement
বাঁকুড়া স্টেশন অন্যতম ব্যস্ত একটি জায়গা। প্রতিদিন হাজার হাজার মানুষের যাতায়াত। প্ল্যাটফর্ম জুড়ে মানুষের ভিড়। একটার পর একটা ট্রেন আসছে এবং যাচ্ছে। কিন্তু তারই মধ্যে চোখ কান খোলা রেখেছে আরপিএফ এবং জিআরপি। একটু ভুল হলেই ঘটে যেতে পারে মারাত্মক ঘটনা, সেই কারণেই ২৪ ঘন্টা সাত দিন তৎপর তারা। দীপাবলি এবং কালীপুজোর আগেই সেই কারণে করা হল এরিয়া ডোমিনেশন।
আরও পড়ুন: মহাশ্মশানের বুকে রাজস্থানী রাজমহল! বাঁকুড়ার শতাব্দী প্রাচীন কালীপুজোয় থিমের চমক
মানুষের সঙ্গে তাল মিলিয়ে গোটা স্টেশন ঘুরল সারমেয় জয়, একটুও ক্লান্ত হয়নি সে। প্রচন্ড উদ্যমতার সঙ্গে চারিদিক শুঁকে শুঁকে দেখল কালো ট্রেনিং প্রাপ্ত এই ল্যাব্রাডর। কিছু যাত্রী দেখে খুশিও হলেন খুব। উৎসবের মরশুমের আগে সুরক্ষার আরও একটি কবজ মনে বল দিল বাঁকুড়াবাসীকে।