আরও পড়ুন: মদে চুর নিরাপত্তারক্ষী! ছাত্রীদের সঙ্গে করছেন অশালীন ব্যবহার! কোন বিশ্ববিদ্যালয়ের ঘটনা?
এরপরেই খবর দেওয়া হয় বিষ্ণুপুর থানায়, তড়িঘড়ি ঘটনাস্থলে পৌঁছায় পুলিশ। মৃতদেহটিকে উদ্ধার করে নিয়ে আসা হয় বিষ্ণুপুর জেলা হাসপাতালে ময়নাতদন্তের জন্য। তবে প্রাথমিকভাবে অনুমান করা হচ্ছে নদীতে স্নান করতে এসে কোন কারণে জলে তলিয়ে যায় ওই মহিলা। যার ফলে জলের ডুবেই তার মৃত্যু হয়। যদিও মৃত্যুর সঠিক কারণ জানা যায়নি। ময়নাতদন্তের রিপোর্ট এলে সঠিক কারণ জানা যাবে।
advertisement
আরও পড়ুন: স্পিড বোটে করে গিয়ে অসুস্থকে উদ্ধার করে নিয়ে আসা হল চিকিৎসার জন্য
গত এক মাসের ব্যবধানে বিষ্ণুপুর মহকুমায় দ্বারকেশ্বর নদীর জলে মৃত্যু হয় সাতজনের। এদের মধ্যে এক শিশু-সহ এবং তিন ছাত্রও রয়েছে। গত ২৫ জুন সুভাষপল্লী থেকে উদ্ধার হয়েছিল নবম শ্রেণীর তিন ছাত্রের দেহ। ২৬ জুন সাম্রোঘাট থেকে ১০ বছরের এক শিশুর দেহ উদ্ধার করে ইন্দাস থানার পুলিশ। ৪ জুলাই আবারও সুভাষপল্লী থেকে এক ব্যক্তির দেহ উদ্ধার করেছিল বিষ্ণুপুর থানার পুলিশ। এরপর ১২ জুলাই বিষ্ণুপুর থানার অবন্তিকা সংলগ্ন তারকেশ্বর নদীর জল থেকে এক যুবকের দেহ উদ্ধার করেছিল পুলিশ। এদিন আরও এক মৃতদেহ উদ্ধার করল পুলিশ।