প্রসঙ্গত, চিনে এই সি হর্সের মারাত্মক চাহিদা রয়েছে। কারণ বেশ কিছু রোগের ক্ষেত্রে এই সি হর্সের মারাত্মক চাহিদা রয়েছে। ওই সি হর্সগুলি চেন্নাই থেকে কলকাতা হয়ে চিনে পাচারের জন্য নিয়ে যাওয়া হচ্ছিল। সি হর্স হল এক ধরনের সামুদ্রিক প্রাণী। এগুলি আকারে খুব একটা বড় হয় না। কিন্তু, চিনা চিকিৎসা শাস্ত্রে এই প্রাণীটির খুবই উপকারী উপযোগিতা আছে।
advertisement
আরও পড়ুন: দরজায় কড়া নাড়ছে 'বিপদ', বড় সিদ্ধান্ত নিলেন অনুব্রত মণ্ডল!
উষ্ণ ও নাতিশীতোষ্ণ অঞ্চলের অগভীর সমুদ্রে সি হর্স দেখতে পাওয়া যায়। সি হর্সের মুখ আর গলা ঘোড়ার মতো। সেই কারণেই এক এই বিশেষ নামে ডাকা হয়। একটিনোপটেরিগি পরিবারভুক্ত একটি মেরুদণ্ডী প্রাণীকে মাছ বলার কারণ এরা কানকোর মাধ্যমে শ্বাসকার্য চালায়। এদের চারটি পাখনাও আছে। লম্বা লেজের পিছন দিকে একটি, পেটের ঠিক নীচে একটি, অন্য দুইটি চোয়ালের দু-পাশে। আঁকড়ে ধরার ক্ষমতাযুক্ত বাঁকানো লেজ রয়েছে।
আরও পড়ুন: 'কারও কাছে কোনও খবর থাকলে পুলিশকে জানান'! জাগো বাংলা'য় কেন এমন লিখল তৃণমূল?
তবে, সমুদ্রে সি হর্সের সংখ্যা ক্রমশ কমছে। আর তার জেরেই সি হর্স ধরার উপর নিষেধাজ্ঞা জারি করা হয়েছে। ভারতেও সি হর্স ধরা ও সমুদ্রিক প্রাণীটি বেচাকেনা নিষিদ্ধ। কিন্তু, চোরাপথে এখনও চলছে সি হর্স কেনাবেচা। আর সেই সূত্রেই এবার হাওড়া থেকে ধরা পড়ল সি হর্স।