প্রসঙ্গত, এর আগেও দামোদরে এমন দুর্ঘটনা ঘটেছে। গত বছর হোলির দিন সকালে মর্মান্তিক দুর্ঘটনা ঘটেছিল দুর্গাপুরে৷ আর সেই সময়ই দামোদরে জলে ডুবে একসঙ্গে মৃত্যু হয়েছিল চার কিশোরের৷ হাসপাতালে ভর্তি ছিল আরও চার জন৷ হোলির দিন সকালে দুর্গাপুরের করঙ্গপাড়া থেকে সাত কিশোর দুর্গাপুর ব্যারেজে দামোদর নদে স্নান করতে নেমেছিল।
আরও পড়ুন: দুই যৌনকর্মীর ফাঁদে পা, কলকাতার নিষিদ্ধপল্লিতে গিয়ে ব্যবসায়ীর মারাত্মক পরিণতি!
advertisement
বাঁকুড়ার বড়জোড়ার দিক থেকে আরও ওই কিশোরদেরই বন্ধু আরও ৩ জনের আসে ওই ঘাটে স্নান করতে। কিন্তু জলে নেমে ওই তিন জনই তলিয়ে যেতে থাকে৷ ওই ৩ বন্ধুকে ডুবে যেতে দেখে এগিয়ে যায় করঙ্গপাড়ার বাসিন্দা অভিরাজ গুপ্ত৷ কিন্তু ওই তিনজনের সঙ্গে অভিরাজ ও ডুবে যায়। পরে তাদের দেহ উদ্ধার হয়৷
আরও পড়ুন: আচঁ পাচ্ছিল পুলিশ, সেই বীরভূমে ফের মারাত্মক কাণ্ড! ডেউচা গ্রামে হানায় বড় সাফল্য
এদিকে, ফের গঙ্গায় স্নান করতে নেমে তলিয়ে গেল দাদা ও বোন।
চন্দননগর বিষালক্ষ্মী ঘাটে স্নান করতে নেমে তলিয়ে গেল সম্পর্কে দাদা ও বোন। শুক্রবার দুপুরে জোয়ারের সময় স্নান করতে নেমে তলিয়ে যায়। মুন্না নামে ওই যুবক এখানে থাকে না। বিহারের পাটনায় থাকে। এখানে ঘুরতে এসেছিল সে। শুক্রবার সে গঙ্গায় স্নান করতে যায় বোনকে নিয়ে। স্নান করতে নেমেই বিপত্তি। জলে তলিয়ে গেলেন দাদা মুন্না ও তাঁর বোন। এখনও তাঁদের কোনো খোঁজ মেলেনি।