তিনি আরও বলেন, “আগে বছরে মাত্র ৩৫ থেকে ৪০টি যাত্রা আয়োজিত হত, বর্তমানে সেই সংখ্যা ২০০ ছাড়িয়েছে। ২০১১ সালের আগে মাত্র ৯০ জন শিল্পী পেতেন ৬ হাজার টাকা অনুদান, কিন্তু বর্তমানে ৮১৫ জন শিল্পী পাচ্ছেন ২৫ হাজার টাকা করে অনুদান। মুখ্যমন্ত্রীর উদ্যোগে যাত্রা শিল্পের প্রচার ও প্রসারে একাধিক বিশেষ পুরস্কারেরও ব্যবস্থা করা হয়েছে, যেগুলি এখনও পর্যন্ত ১১৭ জন শিল্পী পেয়েছেন।”
advertisement
আরও পড়ুন: এই টেস্ট না করে বিয়ের পিঁড়িতে বসবেন না! বড় বিপদ থেকে বাঁচতে জানুন চিকিৎসকের মত
আপনার শহরের হাসপাতাল এবং চিকিৎসকদের নামের তালিকা পেতে এখানে Click করুন
প্রসঙ্গত, ২০১১ সালে মুখ্যমন্ত্রী নিজে কাছারি ময়দানে যাত্রা উৎসবের সূচনা করেছিলেন। তবে এবার নিজে আসতে না পারলেও শুভেচ্ছা বার্তা পাঠিয়ে অনুষ্ঠানের সাফল্য কামনা করেছেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। এদিনের অনুষ্ঠানে মন্ত্রী অরূপ বিশ্বাস, ইন্দ্রনীল সেন ছাড়াও উপস্থিত ছিলেন মন্ত্রী ব্রাত্য বসু, রথীন ঘোষ, ব্যারাকপুরের সাংসদ পার্থ ভৌমিক, বিধায়ক তথা উত্তর ২৪ পরগনা জেলা পরিষদের সভাধিপতি নারায়ণ গোস্বামী, বিধানসভার মুখ্য সচেতক নির্মল ঘোষ, বারাসতের পুলিশ সুপার প্রতীক্ষা ঝারখরিয়া, জেলাশাসক শরদ কুমার দ্বিবেদী সহ বিশিষ্ট ব্যক্তিরা। এই উৎসব কাছারীময়দানে শুরু হলেও ২ ফেব্রুয়ারি থেকে ৪ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত রবীন্দ্রসদনে এবং ৫ ফেব্রুয়ারি থেকে ৬ মার্চ পর্যন্ত বাগবাজারের ফণিভূষণ বিদ্যাবিনোদ যাত্রামঞ্চে চলবে বলেই জানা গিয়েছে।
Rudra Narayan Roy