আরও পড়ুন: চা বাগান শ্রমিকদের পুজো বোনাস নিয়ে এদিনও চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত হল না
মূলত উচ্চারণ, ছন্দ, মডিউলেশন, কন্ঠস্বরের যত্ন ও জড়তা দূর করা এবং মাইক্রোফোনের ব্যবহার সহ বিভিন্ন বিষয়ের প্রয়োগ ভিত্তিক প্রশিক্ষণের ব্যবস্থা করা হয় এই কর্মশালায়। এখানে ছোট ও বড়দের বিভাগ মিলিয়ে শতাধিক শিল্পী অংশ নিয়েছিলেন। প্রশিক্ষক হিসেবে উপস্থিত ছিলেন আবৃত্তিকার সুকুমার ঘোষ, দীপঙ্কর ঘোষ, শুক্লা পাল চট্টোপাধ্যায়, ডা. পি কে মান্না, ডা. হিমাদ্রি পাল প্রমুখ। প্রশিক্ষণ শেষে অংশগ্রহণকারীদের হাতে শংসাপত্র তুলে দেন শুক্লা পাল চট্টোপাধ্যায়।
advertisement
এই ধরণের কর্মশালা আয়োজিত হওয়ায় খুবই খুশি ডায়মন্ডহারবারের বাচিক শিল্পীরা। এই শিল্পের সঙ্গে যুক্ত ব্যক্তিদের সংখ্যা দিনের পর দিন কমছিল। তবে এধরনের উদ্যোগ গ্রহণের ফলে সেই কমার হার কমবে বলে মনে করছেন উদ্যোক্তরা।
শুধুমাত্র বছরে একদিন এই কর্মশালার আয়োজন করা হয়েছে তা নয়। বছরের অন্যান্য সময়েও যাতে এই কর্মশালা চলতে থাকে সেই দিকটি দেখা হবে বলে উদ্যোক্তাদের পক্ষ থেকে জানিয়েছেন ডা: হিমাদ্রি পাল। এই উদ্যোগ ডায়মন্ডহারবার ও কাকদ্বীপ মহাকুমায় আগে গ্রহণ করা হয়নি বলে জানিয়েছেন উদ্যোক্তরা।
নবাব মল্লিক