তাঁদের এই দুরবস্থা নিয়ে গ্রামবাসীরা একাধিকবার প্রশাসনের দ্বারস্থ হয়েছেন। কিন্তু কোনও লাভ হয়নি। প্রতিবারই সেতু সারানোর প্রতিশ্রুতি দেওয়া হলেও কাজের কাজ কিছুই হয়নি বলে অভিযোগ। মাঝেমধ্যেই এই ভাঙা সেতু পেরোতে গিয়ে দুর্ঘটনা ঘটে। তারপর গ্রামবাসীরাই জোড়াতাপ্পি দিয়ে এই সেতু নিজেরাই সারিয়ে নেন। বর্তমানে গ্রামবাসীরা এই দুর্বল বাঁশের সেতু পাকা করার দাবি তুলেছেন।
advertisement
আরও পড়ুন: কাজী নজরুল বিশ্ববিদ্যালয়ে ডামাডোল তুঙ্গে, উপাচার্যের পদত্যাগ চেয়ে ইস্তফা ২২ অধ্যাপকের
স্কুলে যাওয়া থেকে শুরু করে গুরুতর অসুস্থ রোগীকে হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া, সবকিছুই হয় এই বাঁশের সেতু দিয়েই। দিনের বেলা কোনরকমে যাতায়াত করা গেলেও সন্ধের অন্ধকার নামলেই চলাচল করা আরও বিপজ্জনক হয়ে ওঠে। এমন অবস্থা চলে আসছে দীর্ঘ ৩৫ বছর ধরে।
গ্রামবাসীদের এই ভয়ঙ্কর দুরাবস্থা নিয়ে পঞ্চায়েত প্রধান আব্দুর রহিম মোল্লা জানান, সমস্যাটি দীর্ঘদিনের। ইরিগেশনের জায়গায় এই খালটি অবস্থিত হওয়ায় সেতু নির্মাণ করায় অসুবিধা হচ্ছে। বিষয়টি জেলাশাসককে জানানো হয়েছে। সমস্যার সমাধানে পঞ্চায়েত সবরকম প্রচেষ্টা চালাচ্ছে বলে দাবি করেন তিনি।
নবাব মল্লিক