গত ২ জুন বাড়ি থেকে বের হয়েছিলেন ওই যুবকরা। সে সময় তাঁদের বিদায় জানাতে অনেকেই উপস্থিত হয়েছিলেন সেখানে। প্রায় ৩৭ দিন সাইকেল চালিয়ে তবেই লক্ষ্যে পৌঁছান তাঁরা। ৮ জুলাই বদ্রীনাথে পৌঁছান তাঁরা। এরপর আবারও শুরু হয় বাড়ি ফেরার পালা।
আরও পড়ুন: মধু নয়, বাংলার মৌমাছি পাড়ি দিচ্ছে ভিন রাজ্যে, নতুন পদ্ধতিতে কর্মসংস্থান যুবকদের
advertisement
পথে একাধিক ছোট বাধা এসেছিল ওই যুবকদের। তবে তাঁদের উদ্যমের কাছে সেই বাধা হার মানে। সমস্ত বাধা বিপত্তি কাটিয়ে ফিরে এসে এক অন্য জগৎকে উপলব্ধি করেছেন তাঁরা।
আরও পড়ুন: ১৪ দিন আগে বাড়ি থেকে বেরিয়ে আর ফিরে আসেননি, পানা পুকুর থেকে উদ্ধার মৃত বধূর দেহ
বাড়ি থেকে তিনি যখন সাইকেল নিয়ে বের হয়েছিলেন তখন পাশে পেয়েছিলেন তাঁদের বাবা, মা ও গ্রামবাসীদের। তবে ফিরে আসার সময় তাঁর পরিচিতি ছড়িয়েছিল বহু দূর। বাড়ি ফেরার সময় এলাকার লোকজন তাঁদের ফুলের মালা গলায় দিয়ে সংবর্ধনা জানায়।
এর আগে সাইকেলে চেপে অনেক জায়গায় ভ্রমণ করেছেন তাঁরা। লাদাখও গিয়েছিলেন। যাত্রা শুরুর প্রথম ২০ দিনের মাথায় তাঁরা পৌঁছান যমুনোত্রী। এরপর ৪ দিনের মাথায় তাঁরা পৌঁছান গঙ্গোত্রীতে। এরপর কেদারনাথ হয়ে বদ্রীনাথ।
এ নিয়ে রাকেশ দাস জানান, তাঁরা মনের ইচ্ছার জেরেই পাড়ি দিয়েছিলেন চারধামের উদ্যেশ্যে। তবে যাঁরা তাঁর মতো কেদারনাথ যেতে চান সকলকেই তিনি একা না যাওয়ার পরামর্শ দিয়েছেন। ভবিষ্যতে সাইকেলে করে ভারত ভ্রমণের পরিকল্পনা করছেন বলে জানিয়েছেন তিনি।
নবাব মল্লিক