প্রতিটি উপকূলীয় গবেষণা জাহাজের দৈর্ঘ্য হবে ৬৪ মিটার এবং প্রস্থ হবে ১২ মিটার। প্রতিটি জাহাজের ডেডওয়েট প্রায় ৪৫০ টন হবে। এই জাহাজগুলি টানা ১৫ দিন সাগরে কাজ করার সক্ষমতা রাখবে এবং সর্বোচ্চ গতিবেগ হবে ১০ নট। প্রতিটি জাহাজে ৩৫ জন লোক থাকার সুবিধা থাকবে।
advertisement
এই বিশেষ জাহাজগুলি অফশোর ভূতাত্ত্বিক ম্যাপিং, খনিজ অনুসন্ধান (ড্রেজিং সহ), মহাসাগরীয় পরিবেশ পর্যবেক্ষণ ও গবেষণার জন্য ব্যবহৃত হবে। প্রতিটি জাহাজে আধুনিক বৈজ্ঞানিক পরীক্ষাগার থাকবে যেখানে ডেটা প্রসেসিং এবং নমুনা বিশ্লেষণের সুবিধা থাকবে।
এই গবেষণা জাহাজগুলোতে থাকবে ‘ডাইনামিক পজিশনিং ১’ ব্যবস্থা, যা সাগরের সি স্টেট ত্রির মধ্যেও স্থিরভাবে অবস্থান বজায় রাখতে সাহায্য করবে। ডিজেল-ইলেকট্রিক প্রপালশন দ্বারা চালিত এই জাহাজগুলি ডিজেল জেনারেটরের মাধ্যমে থ্রাস্টার চালাবে এবং ভারতের এক্সক্লুসিভ ইকোনমিক জোন এর মধ্যে, ৫ থেকে ১০০০ মিটার গভীরতা পর্যন্ত কাজ করতে পারবে।
নবাব মল্লিক