বঙ্গোপসাগরের করাল গ্রাস থেকে কপিল মুনি আশ্রমকে বাঁচাতে এই পরিকল্পনা নেওয়া হয়েছে। গত বছর জাপানি প্রযুক্তি ব্যবহার করে কপিলমুনি আশ্রমকে বাঁচানোর চেষ্টা করা হলেও সেই প্রকল্প সাফল্য পায়নি।
টেট্রাপডও ফেলা হয়েছিল। কিন্তু সাগরের উত্তাল ঢেউ সে সবকে হার মানিয়ে দেয়। তবে নতুন করে আবারও চেষ্টা করা হচ্ছে। চেন্নাই আইআইটিকে সেজন্য দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে।
advertisement
দক্ষিণ ২৪ পরগনার গঙ্গাসাগর মেলার সামনে ভাঙন রুখতে গত বছর মেলার আগেই ১৬ কোটি টাকা ব্যয় করে পাইলট প্রজেক্টের কাজ শুরু হয়েছিল। কয়েক মাসের মধ্যে সেই প্রজেক্ট তলিয়ে চলে যায় গঙ্গার জলে। সমালোচনার ঝড় উঠেছিল এরপর।
আরও পড়ুন: কোন কোন রাশি চুপিচুপি একে অপরকে পছন্দ করে জানেন? নিজের রাশি মিলিয়ে দেখুন কে আপনাকে ভালবাসে
এরপর আবারও সুন্দরবন উন্নয়ন মন্ত্রী বঙ্কিম হাজরা কপিল মুনির মন্দির রক্ষার জন্য রাজ্য সরকারের কাছে আবেদন করে। আবারও বরাদ্দ হয়েছে ১৮ কোটি টাকা। এই ১৮ কোটি টাকার কাজ হবে নতুন পাইলট প্রজেক্টের মাধ্যমে। সম্প্রতি সেই কাজের গতিপ্রকৃতি খতিয়ে দেখেন সেচমন্ত্রী পার্থ ভৌমিক। এই কাজ খতিয়ে দেখার পর তিনি জানান কপিল মুনি আশ্রম বাঁচিয়ে রাখাই কাজ সকলের। সেই কাজই করছেন তিনি।
নবাব মল্লিক