গ্রামবাসীদের মতে স্কুল শুরুর সময়কালে শতাধিক পড়ুয়া ছিল স্কুলে। কিন্তু সময় যতই গড়িয়েছে ততই এই স্কুলে কমেছে পড়ুয়ার সংখ্যা। গত কয়েক বছরের হিসেব বলছে কোন বছর একজন পড়ুয়া, তো কোন বছর দু জন পড়ুয়া নিয়েই এই স্কুল চলেছে। শিক্ষিকা অবশ্য দুজন ছিলেন। কিন্তু ২০২২ সালের এপ্রিল মাসে শারীরিক অসুস্থতার কারণ দেখিয়ে একজন শিক্ষিকা অন্য স্কুলে চলে যান ট্রান্সফার নিয়ে। সেই থেকে জলি সাহা রায় নামে একজন শিক্ষিকাই সামলাচ্ছেন এই স্কুলবাড়িটি।
advertisement
আরও পড়ুন : হাতে ৩ ফুটের সাদা সরীসৃপ! সাপের ছোবলে আক্রান্ত সর্পবিশেষজ্ঞ সেই বিষধরটিকে নিয়েই হাজির হাসপাতালে
এই স্কুলে অভিভাবকরা নিজের সন্তানদের ভর্তি করতে চাইছেন না, কারণ একদিকে যেমন একজন মাত্র শিক্ষক অন্য দিকে অষ্টম শ্রেণীর পর ওই পড়ুয়াকে আবার অন্য কোন হাইস্কুলে ভর্তি হতে হবে পড়াশুনার জন্য। আর সেই কারণেই এই স্কুলে ভর্তি হচ্ছে না পড়ুয়ারা। বিষয়টি প্রশাসনের গোচরে আছে বলেই জানিয়েছেন গোসাবার বিডিও বিশ্বনাথ চৌধুরী। এ বিষয়ে স্কুলশিক্ষা দফতরকেও জানানো হয়েছে বলে দাবি তাঁর।