ম্যানগ্রোভ উদ্ভিদ তাদের শ্বাসমূল দিয়ে অক্সিজেন সংগ্রহ করে। কিন্তু সমুদ্র ও নদীর নোনাজল বেশি সময় ধরে দাঁড়িয়ে থাকলে অক্সিজেন পাচ্ছে না ম্যানগ্রোভ উদ্ভিদ। একই সঙ্গে কমছে অঙ্কুরোদগমের ক্ষমতা।
আরও পড়ুন ঃপঞ্চায়েতের উত্তাপ! গভীর রাতে তৃণমূল কর্মীকে এলোপাথাড়ি কোপ, অভিযুক্ত আইএসএফ
এছাড়াও রয়েছে মাটিতে মিষ্টি জলের পরিমাণ কমে যাওয়া। সুন্দরবন গড়ে উঠেছে নোনা ও মিষ্টি জলের সমন্বয়ে গড়ে ওঠা খাঁড়ি গুলিতে। হুগলি নদী দিয়ে আসা মিষ্টি জলের থেকে পদ্মা ও বাংলাদেশের বিভিন্ন নদীগুলি থেকে মিষ্টি জল বেশি পরিমাণে পাচ্ছে ম্যানগ্রোভ উদ্ভিদগুলি।
advertisement
ফলে প্রকৃতিগত কারণেই বাংলাদেশের দিকে সরছে সুন্দরবন। একথা জানিয়েছেন পরিবেশবিদ তথা সুন্দরবন ডেভলপমেন্ট বোর্ডের জয়েন্ট ডিরেক্টর সুভাষ চন্দ্র আচার্য। তিনি আরও জানিয়েছেন ভারতীয় সুন্দরবনের ভিতরের অনেক জায়গায় গাছের ঘনত্ব খুবই কমেছে। যা আগামীতে সুন্দরবনের অস্তিত্ব নিয়ে প্রশ্ন তুলে দিয়েছে।
নবাব মল্লিক