এভাবে মাছ ধরার মরশুমে বারবার সমুদ্র থেকে ফিরে আসায় মৎস্যজীবীরা মাছ ব্যবসাতে বিপুল ক্ষতির সম্ভবনা দেখছেন। এ বছর ইতিমধ্যে ইলিশের যোগানে ব্যাপক ঘাটতি দেখা দিয়েছে। সপ্তাহখানেক আগে থেকেই পরিস্থিতি অনুকূল হওয়ায় জালে মাছ পড়তে শুরু করেছিল সবে। কিন্তু এর মধ্যেই নতুন করে সতর্কতা জারি হওয়ায় মৎস্যজীবীরা মাছ ব্যবসাতে বিপুল ক্ষতির সম্ভবনা দেখছেন।
advertisement
আরও পড়ুন - বিরাটকে ওপেনিংয়ে চাই? প্রশ্নের উত্তরে রাহুলের সপাট জবাব, ‘‘বলেন তো এবার আমি বসে যাই’’, রইল ভাইরাল ভিডিও
তবে পূর্ব অভিজ্ঞতা থেকে সিদ্ধান্ত নিয়ে মৎস্য দফতর ১০ সেপ্টেম্বর থেকে ১৩ সেপ্টেম্বর সমুদ্রে মাছ ধরতে যাওয়ার উপর সম্পূর্ণ নিষেধাজ্ঞা জারি করেছে। উপকূলীয় এলাকায় ভারী মাত্রায় জলোচ্ছ্বাসের সতর্কতা জারি করা হয়েছে। আবহাওয়া খারাপ থাকলে এই জলোচ্ছ্বাস আরও বাড়বে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে। সেক্ষেত্রে সুন্দরবনের বিস্তীর্ণ এলাকায় নদীবাঁধ ক্ষতিগ্রস্ত হতে পারে বলে মনে করা হচ্ছে।
আরও পড়ুন - Purba Bardhaman News: চুরি ডাকাতি ঠেকাতে ব্যবসায়ীদের সঙ্গে বৈঠক পুলিশের, জোর সি সি ক্যামেরায়
পরিস্থিতির উপর সর্বদা নজর রাখা হচ্ছে বলে জানিয়েছে প্রশাসন। এই জলোচ্ছ্বাস নিয়ে কাকদ্বীপ মৎস্যজীবী ইউনিয়নের সম্পাদক সতীনাথ পাত্র জানিয়েছেন মৎস দফতরের পক্ষ থেকে একটি সতর্কবার্তা এসে পৌঁছেছে। যেখানে জলোচ্ছ্বাসের সতর্কতা জারি করা হয়েছে। সঙ্গে ১০ তারিখ থেকে ১৩ তারিখ পর্যন্ত নদী ও সমুদ্রে যাওয়ার উপর নিষেধাজ্ঞা জারি করা হয়েছে। জলোচ্ছ্বাসের সতর্কতা হিসাবে দেওয়া হয়েছে লাল সতর্কতা। এই নির্দেশিকা পাওয়ার পরই সমস্ত মৎস্যজীবীদের উপকূলে ফিরে আসার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। সেই অনুযায়ী মৎস্যজীবীরা ফিরতে শুরু করেছেন।
Nawab Ayatulla Mallick





