কিছুদিন আগে শিশুটিকে স্ত্রীয়ের কাছ থেকে আনতে যায় বাবা। স্বামীর হাতে সন্তানকে তুলে দেয় স্ত্রী ও শ্বশুরবাড়ির লোকজনেরা। এরপরের ঘটনা রহস্যে মোড়া। হঠাৎ ডায়মন্ড হারবার চাইল্ড লাইনে ফোন করেন এক ব্যক্তি। শিশুবিক্রির মত ঘটনা তিনিই প্রথম জানান। এরপরই চাইল্ড লাইনের পক্ষ থেকে মন্দিরবাজার থানায় সমস্ত ঘটনা জানানো হয়। খবর পেয়েই ঘটনার তদন্তে নামে মন্দিরবাজার থানার পুলিশ।
advertisement
আরও পড়ুনঃ বঙ্গোপসাগরে মুখোমুখি সংঘর্ষে ডুবল ট্রলার, নিখোঁজ ১ মৎসজীবী
পুলিশি তদন্তে উঠে আসে ফরিদা বিবি নামে এক আশা কর্মীর নাম। ওই আশা কর্মীকে জিজ্ঞাসাবাদ করে এক দম্পতির কাছ থেকে শিশুটি উদ্ধার করে পুলিশ। শিশুটিকে বাবা মোজাহার সেখ শিশুটিকে তাদের কাছে বিক্রি করেছিল বলে অভিযোগ করেন ওই দম্পতি। কিন্তু এ বিষয়ে চাইল্ড লাইনের বক্তব্য ভিন্ন। এই ঘটনায় ওই আাশা কর্মী ফরিদা বিবিও জড়িত বলে মত চাইল্ড লাইনের। শিশুটির বাবা মানসিক ভারসম্যহীন।
আরও পড়ুনঃ আবহাওয়া খারাপ ও উত্তাল সমুদ্র, গভীর সমুদ্র থেকে খালি হাতে ফিরছে মৎসজীবীরা
অভিযোগ, সেক্ষেত্রে বাবাকে ভুল বুঝিয়ে শিশুটিকে বেআইনিভাবে দম্পতির হাতে তুলে দেয় আশা কর্মী। তবে সুন্দরবনের পুলিশ সুপার ভাস্কর মুখোপাধ্যায় জানিয়েছেন, ওই আশা কর্মী শিশুটিকে উদ্ধার করতে সাহায্য করেছে। শিশুটিকে হোমে পাঠানো হবে বলে জানিয়েছেন তিনি।
Nawab Mallick