আরও পড়ুন: দৃশ্য দূষণ ঠেকাতে বিরাট উদ্যোগ বালুরঘাট পুরসভার, কী হল দেখুন
পুলিশ দেখেই অন্ধকারের সুযোগে পালিয়ে যায় বাড়ির মালিক জিয়াউল হক খান। যদিও পুলিশ তাদের আসল কাজ ঠিক করেছে। বাড়ির দোতলার একটি ঘরে ঢুকে চক্ষু চড়কগাছ হয়ে যায় পুলিশ কর্মীদের। লুকনো একটি লোহার খাঁচার মধ্যে আটকে রাখা ছিল ময়ূর ও বাজপাখি। সঙ্গে সঙ্গে খবর দেওয়া হয় বন দফতরকে। এরপর সেই লোহার খাঁচা থেকে ময়ূর ও বাজপাখিকে উদ্ধার করে বকুলতলা থানায় নিয়ে আসে পুলিশ।
advertisement
বন দফতরের আধিকারিকরা থানায় এলে তাঁদের হাতে তুলে দেওয়া হয় ওই ময়ূর ও বাজপাখিকে। পাশাপাশি জিয়াউল হক খানের খোঁজে তল্লাশি শুরু করেছে পুলিশ। কী উদ্দেশ্যে সে ময়ূর ও বাজপাখি বাড়ির মধ্যে খাঁচা বন্দি করে রেখেছিল তার খোঁজ চলছে। স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে পেশায় ইমারতি দ্রব্যের ব্যবসায়ী জিয়াউল। আর সেখান থেকেই প্রশ্ন উঠছে, তবে কি ইমারতী দ্রব্যের ব্যবসার আড়ালে কোনও পাচার চক্রের সঙ্গে জড়িত ছিল ওই ব্যক্তি? সব উত্তর জানা যাবে জিয়াউল হক খান ধরা পড়লেই।
সুমন সাহা