আরও পড়ুন: বিরাট খবর! আবদেন খারিজ, রাজ্যের প্রভাবশালী মন্ত্রীর কাছে ইডির নোটিস, ‘দিল্লিতে আসুন’!
বিভিন্ন সমীক্ষায় দেখা গিয়েছে একটু একটু করে সমুদ্র গ্রাস করে নিচ্ছে মৌসুনিকে। আয়লা, আমফান, ইয়াশ একের পর এক ঘূর্ণিঝড়ে ব্যাপক ক্ষতি হয়েছে এই দ্বীপের। বর্তমানে এখানে শুরু হয়েছে তীব্র জলসঙ্কট। পানীয় জল না পাওয়ায় ৫-৬ কিলোমিটার হেঁটে জলের খোঁজে যাচ্ছেন গ্রামবাসীরা। মূলত মৌসুনির বালিয়াড়ির কাছে জলসঙ্কট সবচেয়ে বেশি। তবে এখানকার প্রাথমিক স্কুলের নলকূপও খারাপ হয়ে পড়ে আছে। ফলে স্কুলে এসে জল খেতে পারছে না ছোট ছোট ছেলেমেয়েরা। মিড ডে মিলের রান্নার জন্য প্রয়োজনীয় পানীয় জলও আনতে হচ্ছে দূর থেকে। যার প্রভাবে রান্না করতে সমস্যায় পড়ছেন মিড ডে মিলের রাঁধুনিরা।
advertisement
দক্ষিণ ২৪ পরগনার এই প্রান্তিক এলাকার গ্রামবাসীদের অভিযোগ, নলকূপ সারানোর জন্য বারবার পঞ্চায়েতকে জানানো হয়েছে। কিন্তু কোনও কাজ হয়নি। এই বিষয়ে স্থানীয় পঞ্চায়েত প্রধান হাসনা বানু বিবি বলেন, মৌসুনি দ্বীপের অধিকাংশ নলকূপে গরমের সময় জলের স্তর নিচে নেমে যায়। সেই কারণেই এই জলের সঙ্কট দেখা দিয়েছে। তিনি জানান পঞ্চায়েতের পক্ষ থেকে ভ্যানে করে গ্রামে গ্রামে জল পৌঁছে দেওয়া হচ্ছে।
নবাব মল্লিক