আরও পড়ুন: সরোবরের মাঝে এক টুকরো কন্যাকুমারী! না দেখলেই মিস
সুন্দরবনের প্রত্যন্ত এই স্কুলে চালু হয়েছে স্বয়ংক্রিয় ডিজিটাল অ্যাটেনডেন্স সিস্টেম। স্কুলের সকল পড়ুয়ার জন্যই তৈরি হয়েছে ডিজিটাল পরিচয়পত্র। প্রতিদিন স্কুলে ঢোকার মুখে সেই পরিচয় পত্র স্বয়ংক্রিয় অ্যাটেনডেন্স মেশিনের সামনে ধরলেই স্কুলে ঐ পড়ুয়ার উপস্থিতি যেমন সার্ভারে আপলোড হয়ে যাবে, তেমনই ঐ পড়ুয়ার অভিভাবকদের মোবাইল ফোনেও এসএমএসের মাধ্যমে বার্তা পৌঁছে যাবে যে তাঁদের সন্তান স্কুলে পৌঁছে গিয়েছে। একইভাবে স্কুল ছুটির সময়ও ঐ ডিজিটাল পরিচয় পত্র মেশিনের সামনে ধরতে হবে পড়ুয়াদের। তখনও একইভাবে অভিভাবকদের কাছে বার্তা পৌঁছবে যে স্কুল ছুটি হয়েছে।
advertisement
এমন উদ্যোগে খুশি অভিভাবকরাও। তবে শুধু ডিজিটাল অ্যাটেন্ডেন্স মেশিন নয়, এই স্কুল আর পাঁচটা সাধারণ সরকারি স্কুলের তুলনায় অনেকটাই এগিয়ে। ইতিমধ্যেই স্কুলে চালু হয়েছে ডিজিটাল ক্লাসরুম। অডিও ভিসুয়াল প্রযুক্তি ব্যবহার করে ছেলে-মেয়েদের পোড়ানোর ব্যবস্থা যেমন এখানে আছে, তেমনই স্কুলের সমস্ত দেওয়াল, কংক্রিটের স্তম্ভগুলিকে রাঙিয়ে তোলা হয়েছে বিভিন্ন শিক্ষণীয় বিষয়কে ফুটিয়ে তুলে। ১৫ অগস্ট, ২৬ জানুয়ারির মত বিশেষ দিনের পরিচয় থেকে শুরু করে নানা ধরনের সামাজিক বার্তা, নানান ছড়া, মনিষীদের ছবি ও পরিচয় থেকে আরও অনেক কিছু ফুটিয়ে তোলা হয়েছে সেখানে। এছাড়াও স্কুলে রয়েছে ভেষজ উদ্যান, আমার দোকান, মনের কথা বক্স সহ আরও অনেক কিছু।
সুমন সাহা





