উল্লেখ্য মণি নদীর এক পাশে রায়দিঘী ও অপরপ্রান্তে কনকনদিঘী। রায়দিঘীতে কয়েকদিন আগে কুমিরটিকে দেখতে পাওয়া গেলেও। মাঝে কুমিরটিকে দেখতে পাওয়া যায়নি। স্থানীয়রা মনে করেছিলেন কুমিরটি যেখান থেকে এসেছিল সেখানেই ফিরে গিয়েছে। কিন্তু বেশ কয়েকদিনের ব্যাবধানে নদীর অপরপ্রান্তে কুমির দেখা দেওয়ায় আতঙ্কে রয়েছেন স্থানীয়রা।এদিকে নদী তীরবর্তী এলাকায় গ্রামের মধ্যে হঠাৎ করে কুমির দেখা দেওয়ায় আতঙ্কে মৎস্যজীবীরা।
advertisement
আরও পড়ুন: করোনায় ঘরবন্দি মানুষকে ঠকাতে জমজমাট টোপ, লকডাউনেই কোটি কোটি কামিয়েছে গার্ডেনরিচের আমির!
রায়দিঘীর মণি নদীতে সচারচর কুমির দেখা যায়না। নতুন করে কুমিরের উপদ্রব শুরু হওয়ায় গ্রামবাসীরা সকলেই দুশ্চিন্তায় পড়েছেন। এলাকায় কুমির আসার খবর চাউর হতেই কুমির দেখতে স্থানীয়রা নদীর পাড়ে ভিড় করেন। কুমিরের দর্শন পেতে তারা নদীর পাড়ে মোবাইল হাতে ছবিও তোলেন। প্রশাসনের পক্ষ থেকে এই খবর পাওয়ার পর কুমির নিয়ে সকলকে সতর্ক করা হয়েছে।
আরও পড়ুন: 'টাকা তৃণমূলেরই, দেখুন এবার কী হয়', গার্ডেনরিচ নিয়ে বিস্ফোরক শুভেন্দু! আরও বড় ইঙ্গিত
মনে করা হচ্ছে কিছুদিনের মধ্যে কুমিরটি যেখান থেকে এসেছে সেখানেই ফিরে যাবে। ষাঁড়াষাঁড়ির কোটালের জেরে নদীতে অত্যাধিক মাত্রায় জল বাড়ায় কুমিরটি লোকালয়ে প্রবেশ করেছে বলে মনে করা হচ্ছে। তবে এভাবে লোকালয়ে কুমির ঘোরাফেরা করায় গবাদি পশুদের নদীর ধারে কিভাবে বেঁধে রাখা হবে তা নিয়ে চিন্তায় স্থানীয়রা।
নবাব মল্লিক






