গত ৯ জুলাই সন্ধেতে বাড়ি থেকে বেরিয়ে আর ফিরে আসেননি বীণা মণ্ডল। সন্ধান না পেয়ে পরিবার সোনারপুর থানায় নিখোঁজ ডায়রি করে। এদিন সকালে সোনারপুরের সাঙ্গুর এলাকার একটি পানা পুকুর থেকে তাঁর দেহ উদ্ধার হয়। জানা গিয়েছে ওই মহিলা সুদে টাকা খাটাতেন। পরিবারের দাবি, সেই টাকা পয়সা সংক্রান্ত দেনা পাওনার কারণেই তাঁকে খুন করা হয়েছে।
advertisement
মৃতের আত্মীয় স্নেহাশিস মণ্ডল এই প্রসঙ্গে বলেন, বীণা মণ্ডল এলাকায় ঋণের কারবার করতেন। অনেকেই তাঁর থেকে টাকা নিয়েছিলেন। মাঝেমধ্যেই ঋণের টাকা ফেরত দেওয়া নিয়ে সমস্যা হতো। এই মৃত্যুর পিছনেও টাকা পয়সার লেনদেনের বিষয় থাকতে পারে। বীণা মণ্ডলের দেহ যেখানে থেকে উদ্ধার হয়েছে সেখানে সচরাচর মানুষজন যায় না। সেই বিষয়টি উল্লেখ করে স্নেহাশিসবাবু বলেন, পরিকল্পনা করে ডেকে নিয়ে গিয়ে খুন করা হয়ে থাকতে পারে। খুনের পর পুকুরে ফেলে দেওয়া হয় দেহ। মৃতের পরিবারের পক্ষ থেকে ঘটনার সঙ্গে জড়িতদের কঠোর শাস্তির দাবি জানানো হয়েছে।
অর্পণ মণ্ডল