আরও পড়ুন: প্রতারকদের 'টার্গেট' এবার রাজ্যের বিধানসভার 'এই' সদস্য! কে সেই 'বিধায়ক'? শোরগোল!
আরও পড়ুন: জাগো বাংলার অনুষ্ঠানে অনুপস্থিত বাবুল সুপ্রিয়, ‘বিস্মরণ’ নিয়ে চর্চা তুঙ্গে
৭৯ বছর বয়সকে তুড়ি মেরে উড়িয়ে দিয়ে মনের জোরে কাজ করে চলেছেন দিনরাত। সকাল ১১টার পর থেকে শুরু হয় কাজ। চলে রাত পর্যন্ত। রবীন্দ্রনাথের কাজে সাহায্য করে তাঁর সহধর্মিনীকৃষ্ণা হালদার। মন্দিরবাজারের পুকুরিয়ায় প্রতি শনিবার দুপুর থেকে বিকাল পর্যন্ত শোলার হাট বসে। সেই হাট থেকে শোলা আনেন রবীন্দ্রনাথ। তাঁর স্ত্রী কৃষ্ণা দেবী বলেন, ৫ বছর বয়সে বড় অসুখে তাঁর বাঁ-চোখ নষ্ট হয়ে গিয়েছিল। তারপর থেকে ডান চোখ দিয়েই এই কাজ করেছেন তিনি। শোলা দিয়ে প্রতিমার সাজ গয়না, আঁচল, মুকুট সব তৈরি করেন তিনি। শোলা দিয়ে পাখিও তৈরি করেন তিনি। কিন্তু এই কাজ চালিয়ে যাওয়া খুবই কঠিন। অস্ত্র, চুমকি, শোলা, কাঁচি, কাগজ, ছেনি সব উপাদানের দাম বেড়ে যাওয়ায় সমস্যায় পড়েছেন রবীন্দ্রনাথ। তবে সমস্ত কিছু প্রতিবন্ধকতাকে দূরে সরিয়ে তিনি কাজ করে চলেছেন প্রতিনিয়ত। তবে এই কাজে সরকারি কোনও সহযোগিতা না মেলায় আক্ষেপ ঝড়ে পড়েছে তাঁর গলায়। সরকারি সহযোগিতা পেলে এই শোলার কাজকে আরও বিস্তৃত আকারে করতে পারবেন বলে মনে করছেন তিনি।
advertisement
নবাব মল্লিক