ক্যানিংকে সুন্দরবনের প্রবেশদ্বার বলা হয়। ক্যানিং হয়ে বাসন্তীর গদখালি ধরে চলে যাওয়া যায় সুন্দরবনের গোসাবা থেকে শুরু করে অন্য এলাকায়। বেশ কয়েকবছর আগেও ক্যানিং থেকে বারুইপুর পর্যন্ত বেসরকারি বাস চলাচল করত। এমনকী গদখালি পর্যন্তও বেসরকারি বাস যেত।
আরও পড়ুন: দু’ঘণ্টার মধ্যে ঝেঁপে বৃষ্টি! কলকাতা-সহ একাধিক জেলায় দুর্যোগের আশঙ্কা, আবহাওয়ার জরুরি খবর
advertisement
কিন্তু গত দু’বছর ধরে রাস্তা থেকে বেসরকারি বাস উধাও। ক্যানিং যাওয়ার জন্য মানুষের একমাত্র ভরসা অটো। বারুইপুর রেলগেট, রাসমাঠ সংলগ্ন এলাকা থেকে অটো ছাড়ে। যাত্রীদের অভিযোগ, কোনও নির্দিষ্ট জায়গা নেই ক্যানিংয়ের অটো ছাড়ার। রেলগেট, রাসমাঠের আশপাশ এলাকা ছাড়াও হাসপাতাল, রাস্তার যে কোনও জায়গা থেকে যাত্রী তোলা হয়। সকালে ক্যানিং যেতে ভাড়া লাগে ৫০-৬০ টাকা। কিন্তু দুপুরের পর তা হয়ে যায় ১০০ টাকা। কোনও নির্দিষ্ট ভাড়া নেই। যে যার মতো ভাড়া হাঁকায়।
সন্ধ্যার পরে অল্প গাড়ি পাওয়া যায়। কিন্তু ভাড়া গুনতে হয় ২০০ টাকা। যাত্রীদের অভিযোগ, ”প্রতিবাদ করলে অটো চালকরা গাড়ি থেকে নেমে যেতে বলেন। পুলিশকে বললেও কাজ হয় না। বাস চালু থাকলে এত ভাড়া দিতে হত না। প্রশাসনের এই ব্যাপারে নজর দেওয়া উচিত।”
সুমন সাহা