বিস্ফোরণের ঘটনার পর থেকেই এলাকায় থাকা এই বেআইনি বাজি কারখানা নিয়ে সুর চড়িয়েছেন স্থানীয় বাসিন্দারা৷ তাঁদের দাবি, পুলিশ প্রশাসন থেকে স্থানীয় নেতারা, এই বেআইনি বাজি কারখানা সম্পর্কে জানতেন সকলেই৷ কিন্তু কেউ কোনও পদক্ষেপ করেননি৷
আরও খবর: নীলগঞ্জ যেন আস্ত একটা মৃত্যুপুরী! বারাসতের বিস্ফোরণস্থলে CID বম্বস্কোয়াড
এলাকাবাসীর কথায়, ‘খুদে’ নামের ওই ব্যবসায়ী, যার বাড়িতে এদিন বিস্ফোরণ হয়েছে, তাঁকে তাঁরা বহু আগে থেকেই এ নিয়ে সাবধান করেছিলেন, কিন্তু, কারও কথাই নাকি তিনি কানে তোলেননি৷ যে বাড়িতে এদিন বিস্ফোরণ হয়েছে সেখানে মহিলা-শিশু মিলিয়ে তিন পরিবারের বাস ছিল বলে জানা গিয়েছে৷
advertisement
অন্যদিকে, বিস্ফোরক দাবি করেছেন সারা বাংলা আতসবাজি সমিতির চেয়ারম্যান বাবলা রায়৷ গোটা ঘটনায় এক আইএসএফ কর্মীর যোগ রয়েছে বলে দাবি করেছেন তিনি৷ তাঁর দাবি, মুর্শিদাবাদের এক আইএসএফ কর্মী এবং এই ‘খুদে’ মিলে এই বেআইনি কারখানা চালাত৷ ঘটনার সময় খুদের শ্রমিকেরা বসে খাওয়া-দাওয়া করছিল বলে দাবি৷
আরও খবর: বারাসত বিস্ফোরণে ‘কাঠগড়ায়’ মন্ত্রী রথীন ঘোষ! বললেন, ‘বাজি তৈরি হতো না, মজুত হতো’
বাবলা রায়ের দাবি, ‘‘এটা আতসবাজি তৈরির কারখানা নয়। পটাসিয়াম ক্লোরাইড এখানে ব্যবহার হত৷ আলু বোম তৈরি হত। ’’