আরও পড়ুন: শিক্ষিকার ভয়ে স্কুলে আসছে না পড়ুয়ারা! আলিপুরদুয়ারের স্কুলে তালা দিলেন অভিভাবকরা
গুরুত্বপূর্ণ এই রাস্তাটি ঢোলাহাট থেকে কোম্পানির ঠেক পর্যন্ত বিস্তৃত। কাকদ্বীপ ও কুলতলিতে যাতায়াতের জন্য ব্যবহৃত হয় এই রাস্তা। এই পথ ব্যবহার করে ৩ টি হাইস্কুল, ৮ টি প্রাইমারি স্কুলের ছাত্র-ছাত্রী ও প্রায় ২২ টি গ্রামের বাসিন্দারা। স্থানীয় পঞ্চায়েত সদস্য থেকে শুরু করে বিধায়ক, প্রশাসনের আধিকারিক সর্বত্র বলেও কোনও কাজ হয়নি এমনটাই অভিযোগ স্থানীয়দের। ফলে অসুবিধায় পড়েছেন সকলেই। রাস্তা খারাপ থাকায় দুর্ঘটনা ঘটে প্রায়শই। অসুস্থ রোগী ও বয়স্ক মানুষজন খুবই দুর্ভোগে পড়েন। বর্ষাকালে এই ভোগান্তি আরও বেড়েছে।
advertisement
গুরুত্বপূর্ণ এই রাস্তা ৩ টি বিধানসভা কেন্দ্রের মধ্য দিয়ে বিস্তৃত। স্থানীয়দের অভিযোগ, রাস্তা সারানোই হয় না। বড় গর্তগুলি বুজিয়েও দেওয়া হয় না। ফলে বর্ষার সময় জল জমে সেগুলি ডোবার আকার নেয়। রাস্তায় গাড়ি চালানোর সময় বোঝা যায় না। ফলে যখন তখন দুর্ঘটনা ঘটে। বর্তমানে সন্ধের পর গাড়ি চলাচল একেবারে বন্ধ হয়ে যায় বললেই চলে। খুব দরকার ছাড়া সন্ধের পর বের হন না কেউই। এই সমস্যা সমাধানের জন্য স্থানীয়রা মাঝেমধ্যেই বিক্ষোভ দেখান, তবুও সারানো হয় না রাস্তা। এই রাস্তার গুরুত্ব বিবেচনা করে দ্রুত রাস্তা সারানোর আবেদন করেছেন সকল গ্রামবাসী।
নবাব মল্লিক