উল্লেখ্য জেলাশাসক হিসাবে দক্ষিণ ২৪ পরগণা জেলার দায়িত্ব নেওয়ার পর জেলাশাসক সুমিত গুপ্তার এটাই প্রথম গঙ্গাসাগর মেলা। সেক্ষেত্রে বাড়তি চাপ রয়েছে এবছর তাঁর উপর। এবছর মেলায় পূণ্যার্থীর সংখ্যা বাড়তে পারে বলে অনুমান করছেন আয়োজকরা। গত ২ বছর করোনা মহামারির প্রকোপের কারণে মেলায় বিভিন্ন বিধিনিষেধ ছিল। তবে এবছর মেলায় সেই বিধিনিষেধ থাকছে না। ফলে স্বভাবতই এবছর পূণ্যার্থীর সংখ্যা বাড়তে পারে বলে অনুমান করা হচ্ছে।
advertisement
আরও পড়ুনঃ ভাড়া বাড়ল ডায়মন্ডহারবার-কুঁকরাহাটী ফেরী সার্ভিসের
প্রায় ৫০ থেকে ৬০ লাখ পূণ্যার্থী এবছর মেলায় ভিড় করতে পারে বলে মনে করা হচ্ছে। এই বিপুল সংখ্যক পূণ্যার্থীর ভিড় সামলানো চ্যালেঞ্জ প্রশাসনের কাছে। শুক্রবার এই মেলা নিয়ে এই প্রস্তুতি সভায় ভিড় নিয়ন্ত্রণ, অগ্নিনির্বাপণ ব্যবস্থা, হেলিপ্যাড নির্মাণ, স্বাস্থ্য পরিকাঠামো খতিয়ে দেখা সহ একাধিক বিষয় নিয়ে আলোচনা করা হয়েছে।
আরও পড়ুনঃ নিমপীঠ গ্রামীণ হাসপাতালের সামনের রাস্তার বেহাল দশা!
এ নিয়ে সুন্দরবন উন্নয়ন মন্ত্রী বঙ্কিমচন্দ্র হাজরা জানান মাননীয় জেলাশাসক গঙ্গাসাগর মেলা ২০২৩ নিয়ে সমস্ত বিভাগীয় আধিকারিকদের সঙ্গে এই সভা করেছেন। এবং মেলা নিয়ে ঠিক কি করণীয় তা আলোচনা করেছেন। এবছর মেলায় বেশি সংখ্যায় পূণ্যার্থী আসতে পারে। সে দিকটি বিবেচনা করে আগে থেকেই সব প্রস্তুতি নিয়ে রাখা হচ্ছে।
Nawab Mallick






