এই ফিরে আসার নির্দেশ পেয়েই সমস্ত মৎস্যজীবীরা উপকূলে ফিরতে শুরু করছেন। সুন্দরবনের দ্বীপাঞ্চল মৌসুনি, ঘোড়ামারা, সীতারামপুর, একাধিক এলাকা সহ উপকূলের বাসিন্দাদের নিরাপদস্থানে সরিয়ে আনার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে প্রশাসনের পক্ষ থেকে। তাদেরকে বিভিন্ন ফ্লাড শেল্টার, স্কুলগুলিতে তৈরী রাখতে বলা হয়েছে। আগামী রবিবার বিকেলের পর থেকে সুন্দরবনের ফেরি সার্ভিস চালানো হবে কি না তা স্থানীয় প্রশাসনকে সিদ্ধান্ত নিতে হবে বলে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। তবে সোম ও মঙ্গলবার গঙ্গাসাগর ও কাকদ্বীপের মধ্যে সংযোগকারী ভেসেল পরিষেবা পুরোপুরি বন্ধ থাকবে সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।
advertisement
আরও পড়ুনঃ প্রাকৃতিক বিপর্যয় মোকাবিলার সচেতনতায় গ্রামে গ্রামে ঘুরবে ট্যাবলো
সুন্দরবনের বেহাল বাঁধের ওপর নজর রাখার জন্য সেচ দফতরের আধিকারিকদের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে জেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে। জেলার সিভিল ডিফেন্স টিমের সঙ্গে জাতীয় বিপর্যয় মোকাবিলা দলের চারটি দল মোতায়েন থাকবে সর্বদা। এ নিয়ে দক্ষিণ ২৪ পরগণা জেলার জেলাশাসক সুমিত গুপ্তা জানান পরিস্থিতির উপর সর্বদা নজর রাখা হচ্ছে। শুকনো খাবার সহ ত্রিপল মজুত করা হয়েছে পর্যাপ্ত পরিমাণে। যেকোনো রকমের পরিস্থিতি মোকাবিলায় প্রস্তুত রয়েছে জেলা প্রশাসন।
Nawab Mallick