মূলত নিজেদের যাতায়াতের সুবিধা এবং কাজ করার সুবিধার্থেই এই সেতু নির্মাণ করেন ওই ব্যবসায়ী বলে অভিযোগ। তবে এই ব্রিজ আদৌ কতটা নির্ভরযোগ্য তা নিয়ে চিন্তায় এলাকাবাসী। মাটিগাড়া দুই পঞ্চায়েত সমিতির সভাপতি খগেশ্বর রায় জানান,এই রক্তি নদী পাহাড়ি নদী, বর্ষার সময়ে যেকোনো সময় নদীর তার রূপ বদল করতে পারে এবং তার উপর দিয়ে এই ব্রিজ কতটা নির্ভরযোগ্য তা নিয়ে আমরা একটু দুশ্চিন্তায় রয়েছি। কারণ বহু মানুষ এই ব্রিজের উপর দিয়ে চলাচল করে।
advertisement
আরও পড়ুন - Amit Shah and Suvendu Adhikary: উপদল বরদাস্ত নয়, বিভেদ ভুলে শুভেন্দুকে আন্দোলনে নামার পরামর্শ শাহর
আরও পড়ুন - Weather Update: গরমে হাঁসফাঁস, বেলা বাড়লেই বজ্র বিদ্যুৎ সহ বৃষ্টি, কলকাতার আজকের ওয়েদার আপডেট
ফুলবাড়ি পতনঝার মৌজা এবং পাইনি কুমারী জোত এই দুই জায়গার মাঝখানে এই নদী। এবং এই নদীর মাঝখান দিয়েই গড়ে উঠেছে একটি অবৈধ সেতু। এর আগেও বহুদিন ধরে এই সেতুকে ঘিরে রয়েছে নানা প্রশ্ন। কী করে একজন তার নিজের সুবিধার্থে নদীর মাঝখানে ব্রিজ তৈরি করে দিতে পারে বলে অভিযোগ বাসিন্দাদের। সরকারি অফিসের চক্ষুগোচরে আসার পর সরেজমিনে জায়গাটি খতিয়ে দেখা হয়। ব্যবসায়ীর সঙ্গে দেখা করার চেষ্টা করা হলেও তার দেখা মেলেনি। বহু লোক এই ব্রিজের ওপর দিয়ে যাতায়াত করেন কিন্তু তাতে যেকোনো দিন দুর্ঘটনার কবলে পড়তে হতে পারে বলে মনে করছেন একাংশ বাসিন্দারা।
ANIRBAN ROY





