বর্তমানে ডিজিটাল দুনিয়ায় এমনিতেই যুবসমাজ লাইব্রেরীমুখী হতে চাইছে না কিন্তু তা বলে অবহেলায় পড়ে রয়েছে গ্রন্থাগার গুলি। একদিকে পাঠকের অভাব এবং অন্যদিকে কর্মীর অভাব। বারবার প্রশ্ন উঠছে কর্মসংস্থান নিয়ে। লাইব্রেরিয়ান হতে গেলে পরীক্ষা দিতে হয় কিন্তু দীর্ঘদিন ধরে কোন পরীক্ষাও নেই ফলে কর্মী নিযুক্ত হওয়া সম্ভব হচ্ছে না তার ফলে ই হয়তো লাইব্রেরী গুলিতে কর্মীর অভাব রয়েছে বলে জানালেন পাঠক পরিমল রায়।
advertisement
আরও পড়ুনঃ শিক্ষারত্ন পাচ্ছেন রণজয় দাস, ছাত্রদের জন্য কাজ করে যাওয়ার অঙ্গীকার
জানা গিয়েছে শিলিগুড়ির মহকুমা পরিষদের বঙ্গীয় সাহিত্য পরিষদ গ্রন্থাগারের অন্তর্গত মোট ২৮ টি গ্রন্থাগার রয়েছে যার মধ্যে ২৩ টি সচল ও ৫ টি বন্ধ রয়েছে। সংবাদ মাধ্যমের মুখোমুখি হয়ে শিলিগুড়ি পুরনিগমের গৌতম দেব বলেন, কর্মীর অভাবের কারণে পাঁচটি লাইব্রেরী এই মুহূর্তে বন্ধ রয়েছে। তবে বিষয়টি নিয়ে গ্রন্থাগার দফতরের সঙ্গে কথা বলে এই সমস্যা মিটিয়ে লাইব্রেরীগুলি আমরা খুলে দেবো।
আরও পড়ুনঃ পরিবেশকে বাঁচানোর শপথে গণেশ পুজোর আরাধনা
এছাড়াও তিনি জানান যুব সমাজের অন্যতম একটি অপরিহার্য অঙ্গ বই। লাইব্রেরীতে এসেই মানুষ তাদের প্রয়োজনীয় বই গুলো পড়ে থাকেন। কর্মীর অভাবে মানুষ সেই সুবিধা থেকে বঞ্চিত হচ্ছেন। তাই খুবই দ্রুত কর্মী সমস্যার সমাধান করে যে কটি লাইব্রেরী বন্ধ রয়েছে তা খুলে দেওয়ার আশ্বাস দেন তিনি।
Anirban Roy