শিলিগুড়ি কাঞ্চনজঙ্ঘা স্টেডিয়ামের সুইমিং পুলের রাস্তা দিয়ে ঘোরাফেরা করেন। কখনও হাসেন আবার কখনও নিজে নিজেই হাত নাচিয়ে কথা বলে চলেন। প্রত্যেক দিন তাঁকে এভাবেই দেখা যায় আর বিকেলশেষে ব্যাগভর্তি খাওয়ার নিয়ে ছিটিয়ে দেন পাখিদের জন্য। তিনি হয়তো নিজের বাড়ি থেকে বা মানুষের কাছ থেকে হাত পেতে টাকা নেন আর সেই টাকায় দিয়ে চাল কিনে পাখি কাঠবিড়ালির জন্য খাবার কেনেন। আর সেই খাওয়ার ছড়িয়ে দেন তাদের জন্য। এই ভবঘুরে মানুষটির জন্য অপেক্ষা করে থাকে কাঠবিড়ালি ও পাখিরা।
advertisement
আরও পড়ুন : মারের চোটে চোখে আঘাত ব্যবসায়ীর, দোলের দিন বাড়িতে মদ্যপদের হামলা! ক্যানিংয়ের কাণ্ড
বিশেষজ্ঞরা বলছেন, পরিবেশ ও নদী দূষণ, কৃষিজমি বৃদ্ধি, সঙ্কীর্ণ আবাসস্থল, শিকার ও কীটনাশক ব্যবহার, নদী ও উপকূলীয় চর-সহ পাখির বসবাস ও বিচরণের ক্ষেত্রগুলো নষ্ট হয়ে হয়ে যাওয়ার কারণে এরকম পরিস্থিতি তৈরি হয়েছে। আর এক বছরে দেশে পাখির বিচরণ কমেছে প্রায় ৪০ হাজার। সেখানে এই ছকভাঙা মানুষটির উদ্যোগ মনে রাখার মতো।