এছাড়াও কিছু গোডাউন রয়েছে যেখানে আটা চাল গম মজুত করা হয় তাই গন্ধ পেয়ে বারবার হাতি ছুটে চলে আসে। এই গ্রামটির দুপাশেই মূলত জঙ্গল রয়েছে তাই যেকোনো দিক থেকেই হাতির প্রবেশ করতে পারে, ফলে আতঙ্কিত গ্রামবাসীরা সন্ধ্যা হলেই দেখা দেয় হাতির আনাগোনা। বহুবার এই গ্রামে ঢুকে হাতি কিছু মানুষের রান্নাঘর বাড়ি এ সমস্ত নষ্ট করেছে।
advertisement
আরও পড়ুনঃ শহরের মাঝে ডাম্পিং গ্রাউন্ড! দুর্গন্ধে প্রাণ ওষ্ঠাগত বাসিন্দাদের
বনদপ্তরের তরফে তাদের ক্ষতিপূরণের আশ্বাস দেওয়া হলেও এখনও পর্যন্ত তা মেলেনি বলে অভিযোগ। ক্ষতিগ্রস্তরা সরকারি সহযোগিতার পাশাপাশি হাতির হামলা থেকে বাঁচার সুনির্দিষ্ট কোনও ব্যবস্থা করারও আর্জি জানিয়েছেন তারা। তবুও বনকর্মীদের রাতের বেলায় টহলদারির আর্জি জানিয়েছেন তারা।
আরও পড়ুনঃ পর্যটকে টান! ক্ষতির মুখে মাটিগাড়ার ফুল ব্যবসায়ীরা
নয়তো, তাদের বনদফতরের পক্ষ থেকে সার্চলাইট, বাজি দেওয়ার আর্জি জানিয়েছেন তারা। কারণ বাজি ফাটালে হাতির আক্রমণের হাত থেকে রক্ষা পাওয়া যায় বলে জানান স্থানীয় বাসিন্দারা। এর আগেও ওই এলাকার বিভিন্ন জায়গায় একধিক বার হাতির হামলা চলে। ফলে চরম আতঙ্কে ভুগছেন স্থানীয় বাসিন্দারা।
Anirban Roy