জানা গিয়েছে পাইকারের দেওয়া কাগজ ও অন্যান্য সরঞ্জাম দিয়ে ঠোঙা তৈরি করার পর এক কিলো ঠোঙা বিক্রি করলে মহিলারা পান ১৩ থেকে ১৫ টাকা। তবে এই টাকা পরিশ্রমের চেয়ে অনেকটাই কম বলে আক্ষেপ মহিলাদের। প্রথমে বাজার থেকে কাগজ নিয়ে এসে সেই কাগজকে মাপ করে কেটে আটা দিয়ে তৈরি করে তারপরে কাগজ মুড়ে ঠোঙা তৈরি করতে হয়।
advertisement
আরও পড়ুনঃ বেহাল দশা রাস্তার! ক্ষোভে ফুঁসছেন এলাকাবাসী
এরপর তৈরি ঠোঙ্গাকে বেশ কিছুটা সময় রোদে শুকনো করতে হয়। এরপরই তৈরি ঠোঙা পাইকাররা এসে টাকা দিয়ে বাজারে বিক্রি করতে নিয়ে যায়। প্রসঙ্গত এর আগেও কাগজের ঠোঙার প্রচলন থাকলেও বাজারজুড়ে প্লাস্টিকের ক্যারিব্যাগ ছেয়ে যাওয়ায় এর চাহিদা অনেকটাই কম ছিল। আগে সপ্তাহে মাত্র কয়েক কিলো তৈরি করার বায়না পেত ওই মহিলারা।
আরও পড়ুনঃ খাবার পৌঁছানোর কাজ বন্ধ করল ডেলিভারি বয়-রা! কী দাবি তাঁদের?
তবে চলতি মাস থেকে প্লাস্টিক ক্যারিব্যাগ বন্ধ হয়ে যাওয়ায় এখন প্রতিদিন কয়েক কেজি করে এই কাগজের ঠোঙ্গা তৈরি করছেন তারা। ঠোঙা প্রস্তুতকারক মহিলাদের আবেদন প্লাস্টিককে বর্জন করে কাগজের ঠোঙা ব্যবহার করুন এতে পরিবেশ যেমন বাচঁবে তেমনি তাদের অভাবের সংসারেও জুটবে আসবে হাসি।
Anirban Roy