প্রসঙ্গত, ডাউহিলের ঘন অরণ্যের মধ্যে অবস্থিত ১০০ বছরের পুরানো ব্রিটিশ আমলের স্কুল ভিক্টোরিয়া বয়েজ হাই স্কুল। লোকমুখে এই জায়গা ভুতুড়ে জায়গা হিসেবে পরিচিত। তবে স্কুল কর্তৃপক্ষের দাবি। এগুলি সবই রটনা। জায়গাটি যেহেতু অনেক উঁচুতে নিরিবিলি জায়গা।
আরও পড়ুন: মণিপুর ইস্যুতে একজোট হয়ে বিক্ষোভ অভিষেক, বিকাশরা! অচল রইল সংসদ
advertisement
মাঝে মাঝেই কুয়াশায় ঢেকে যায়। তাই ভুতুড়ে জায়গা হিসেবে মানুষ রটিয়েছে। তবে ভুত বলে কিছুই নেই । একেবারেই স্বাভাবিক পরিস্থিতি রয়েছে গোটা স্কুল জুড়ে। তবে লোকজনের কৌতুহল তো থেমে থেকে না। স্কুল চলাকালীন ওই “ভুতুড়ে” শব্দটির টানেই মানুষ ছুটে আসে। আর তাদের সামলাতে যথেষ্ট বেগ পেতে হয় স্কুল কর্তৃপক্ষকে।
ভিক্টোরিয়া স্কুলের শিক্ষক অরিন্দম বিশ্বাস বলেন, “এখানে আদৌ কোনও ভূত নেই। পাহাড়ের একেবারেই উঁচুতে অবস্থিত এই জায়গা, বড় বড় পাইন গাছ ঘেরা, মাঝেমাঝেই কুয়াশায় ঢেকে যায়। তাই এই জায়গাটা দেখতে একটু স্পুকি লাগে । তবে ওই ডেথ রোড বা মুন্ডু কাটা ভূত এগুলি সবটাই রটনা।” তিনি আরও বলেন, “এটা একটা হেরিটেজ স্কুল । কোনও ট্যুরিস্ট স্পট নয়। স্কুল চলাকালীন অনেক পর্যটকেরা চলে আসে। তাদের সামলাতে সত্যি অসুবিধা হয়ে যায়।”
শিলিগুড়ি খবর | Siliguri News
শিলিগুড়ি থেকে আসা এক পর্যটক রাহুল দেব জানিয়েছেন, “দুই বন্ধু মিলে আমরা ভূতের কথা শুনেই এখানে এই জায়গাটি দেখতে এসেছি। একটা গা ছমছমে ব্যাপার তো রয়েছে। তবে ভূত আছে কিনা জানি না।”
অনির্বাণ রায়