আরও পড়ুনঃ আগামিকাল জন্মাষ্টমী! কোন রঙে সাজাবেন আপনার বাড়ির গোপালকে, জানুন
প্রসঙ্গত, জন্মাষ্টমী এলেই বাড়ি বাড়ি তালের বড়া, তাল ক্ষীর এসব তৈরি হতো। তবে সেসব এখন অতীত। বাড়িতে না বানিয়েও গোপালকে তালের বড়া, তালের ক্ষীরের ভোগ দেওয়া যায়। কীভাবে? বর্তমান সময়ে জুতো সেলাই থেকে চণ্ডীপাঠ সবই সম্ভব। গৃহিনীদের আজ সময় নেই। এখন আর তালশাঁস ছাড়িয়ে তালের ক্ষীর বা তালের বড়া তৈরি করতে সময় লেগে যায় অনেক। তাই গৃহিণীদের ভরসা এখন রেডিমেড জিনিস। তাই গোপালকে ভোগ দিতে দোকানই ভরসা। দোকানে গেলেই মিলছে রেডিমেড তালের বড়া, তালের ক্ষীর।
advertisement
গঙ্গা সুইটসের তালের বড়া প্রস্তুতকারী উত্তম ঘোষ জানিয়েছেন, “আমরা বছরের একটা সময়তেই এই তালের বড়া তৈরি করি, সেটা হলো জন্মাষ্টমী। এখন বাড়িতে তালের বড়া বানানোর সময় নেই কারও। তাই দোকান থেকেই কিনে নিয়ে যায় সকলে। আমাদের দোকানে ৫ টাকা প্রতি পিস হিসেবে তালের বড়া বিক্রি হচ্ছে। ইতিমধ্যেই দুই কিলো তালের বড়া বিক্রি করে ফেলেছি।” অন্তরা রায় বলে তালের বড়া কিনতে আসা এক ভদ্রমহিলা জানান, “সময়ের অভাবে এখন তালের বড়া আর বাড়িতে বানানো হয় না। আমি নিজে বাইরে চাকরি করি । বাড়িতে সেই সময়টুকু দেওয়ার সুযোগ হয় না। তাই দোকান থেকে কিনে নিয়ে যাচ্ছি।”
অনির্বাণ রায়





