দার্জিলিং, ঘুম সহ বেশ কয়েকটি স্টেশনে কোচ ক্যান্টিনের ব্যাপারে আলোচনা চলছে বলে জানানডিএইচআর-এর ডিরেক্টর অরবিন্দ মিশ্র৷ চাইনিজ খেতে এবার হিলকার্ট রোড বা শহরের রাজপথগুলির ধারে থাকা রেস্টুরেন্টে ভিড় না জমালেও চলবে। হাক্কা নুডলস, মাঞ্চুরিয়ানের মতো বিভিন্ন পদ পাওয়া যাবে এনজেপির কোচ রেস্তোরাঁতেও পিপিপি মডেলে রেস্তোরাঁ পরিচালনার দায়িত্ব পেয়েছে কলকাতার একটি কেটারিং সংস্থা। ওই সংস্থা সূত্রে গিয়েছে, রেস্তোরাঁয় প্রবেশাধিকার রয়েছে সাধারণ মানুষেরও।
advertisement
আরও পড়ুনঃ টিনচেনখাং শৃঙ্গ জয় করলেন ভারতীয় সেনাবাহিনীর ত্রিশক্তি কর্পসের ১৫ সদস্য
শুধু তাই নয়, কোনও যাত্রী অনলাইনে খাবার বুক করলে তা পৌঁছে দেওয়া হবে ট্রেনের কামরায়। তবে এই পরিষেবা শুধু এনজেপিতে দাঁড়ানো ট্রেনের ক্ষেত্রেই মিলবে। ৩২ আসনের সম্পূর্ণ শীতাতপনিয়ন্ত্রিত রেস্তোরাঁয় জলখাবার থেকে রাতের আহার, ব্রেড বাটার থেকে নান, তন্দুরি রুটিও পাওয়া যাবে বলে জানান কোচ ক্যান্টিনের ম্যানেজার শিশির হালদার। মিলবে বিভিন্ন ধরনের থালিও। তাঁর দাবি, প্রত্যেকটি খাদ্যদ্রব্য পাওয়া যাবে বাজারদরে।
আরও পড়ুনঃ সড়ক দুর্ঘটনায় পড়লেন আইজি উত্তরবঙ্গ! জখম গাড়ির চালক ও দেহরক্ষী
ফলে ট্রেনযাত্রীদের পাশাপাশি উপকৃত হবেন সাধারণ মানুষ। উত্তর-পূর্ব সীমান্ত রেল সূত্রে জানা গিয়েছে, কাটিহারের পর এনজেপিতে চালু হল কোচ ক্যান্টিন। পিপিপি মডেলে উত্তর-পূর্ব সীমান্ত রেলের অন্য বড় স্টেশনগুলিতেও এ ধরনের ক্যান্টিন চালুর পরিকল্পনা ও রয়েছে। এনজেপিকে বিমানবন্দরের আদলে বিশ্বমানের স্টেশন গড়ে তোলার পরিকল্পনা নিয়েছে রেল যার প্রাথমিক কাজ শুরু হয়ে গিয়েছে কোচ ক্যান্টিন দাঁড়িয়ে একটি পদক্ষেপ বলে জানান এডিআরএম।
Anirban Roy