এই উৎসবে হিন্দুরা গণেশ দেবকে আর্থিকদেবতা-এর বার্ষিক আগমন হিসেবে উদযাপন করে । উৎসবটিতে গণেশের মাটির মূর্তিগুলি ব্যক্তিগতভাবে বাড়িতে এবং সর্বজনীনভাবে প্যান্ডেলে স্থাপন করা হয় । পালনের মধ্যে রয়েছে বৈদিক স্তোত্র এবং হিন্দু গ্রন্থের জপ , যেমন প্রার্থনা এবং ব্রত । প্রাত্যহিক প্রার্থনার নৈবেদ্য এবং প্রসাদ, যা প্যান্ডেল থেকে সকলের মধ্যে বিতরণ করা হয়। মোদক মিষ্টি গণেশের প্রিয় বলে মনে করা হয়, যা অনেক সময় প্রসাদ হিসেবে দেওয়া হয়।
advertisement
আরও পড়ুন: শখের বসেই ইংরেজি সাহিত্যের শিক্ষক আজ বিজ্ঞানী
আরও পড়ুন: দূষণ রুখতে ব্যবস্থা, ফুলেশ্বরী নদীর উপর নেট দিয়ে ঘেরা শুরু
করনাকালের পর আবারও গণেশ পুজোয় মাতলো শিলিগুড়ির বিধান মার্কেটের ব্যবসায়ীরা। শিলিগুড়ির বিধান মার্কেটের গনেশ পুজো শহরের অন্যতম পুরনো পুজোর মধ্যে একটি। তবে গত দু'বছর সেভাবে পুজো হয়নি এখানে। কিন্তু এবার সমস্ত ব্যবসায়ীরা মিলে এই পুজোর আয়োজন বড় করে করেছে বলে জানান ব্যাবসায়ীরা ।
বাপি সাহা নামে বিধান মার্কেটের একজন ব্যবসায়ী জানান যে, ‘অতি মারির কারণে আমরা আমাদের অনেক কাছের মানুষকে হারিয়েছি । গত দু'বছর খুবই সামান্যভাবে পুজো করে কাটানো হয়েছে। তবে এ বছর আমরা সবাই অনেক ধুমধাম করে এই পুজোর আয়োজন করছি । ক্ষতির মুখে পড়েছে প্রায় অসংখ্য ব্যবসায়ী এবার গণেশ বাবার আরাধনার মাধ্যমে সকলের মঙ্গল কামনা করে যেন ক্ষতি কাটিয়ে লাভের আশা দেখতে পারি এই উদ্দেশ্য নিয়েই বড় করে আমরা এই গনেশ পুজো আয়োজন করছি।’
অনির্বাণ রায়





