এই ইলেকট্রনিক ডেটা ইন্টারচেঞ্জ সিস্টেমের বিষয়ে কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রী বলেন, সীমান্তে মূলত পণ্যবাহী গাড়ির জন্য এই ইডিআই প্রক্রিয়া চালু করা হল। এতে চালকদের হয়রানি অনেকটাই কমবে। সীমান্তে পারাপারের সময় যে নথি সংক্রান্ত জটিলতা থাকে ইডিআই চালু হলে সেসব কমে যাবে। পাশাপাশি নজরদারিতেও সুবিধা হবে। আপাতত ইন্দো-নেপাল, ভুটান, বাংলাদেশ সীমান্তে চালু হচ্ছে ইডিআই।
advertisement
দার্জিলিং খবর | Darjeeling News
আরও পড়ুন: থানায় গিয়ে কীভাবে অভিযোগ করবেন তা জানাবে ‘দেওয়াল’!
প্রশাসনিক সূত্রে জানা গিয়েছে, প্রতিদিন পানিট্যাঙ্কি সীমান্ত দিয়ে প্রায় আড়াই থেকে তিন হাজার পণ্যবাহী গাড়ি চলাচল করে। একই সংখ্যক গাড়ি পারাপার করে ইন্দো-ভুটান সীমান্ত দিয়েও। কোচবিহার, ফুলবাড়ি, হিলি সীমান্ত মিলিয়ে দিনে অন্তত প্রায় আট হাজার গাড়ি চলাচল করে। পণ্যবাহী গাড়ি সীমান্ত পারাপার করার সময় প্রচুর নথিপত্র যাচাই করতে হয়। এই পরিস্থিতিতে কোনও একটি নথি হারিয়ে গেলে বা কম থাকলে ওমনি সীমান্ত পার হওয়া আটকে যায়। ইডিআই চালু হওয়ায় নথিপত্র সংক্রান্ত হয়রানির সমস্যায মুখে আর পড়তে হবে না বলে বলা হয়েছে। পণ্যবাহী গাড়িতে মাল বোঝাই হলেই সেই গাড়ির নথি, পণ্যের বিবরণ, চালকের বিবরণ সবকিছু আগে থেকে অনলাইনে পৌঁছে যাবে সীমান্তের দায়িত্বে থাকা কাস্টম, ইমিগ্রেশন, এসএসবি, বিএসএফের কাছে। এতে একদিকে যেমন সময় বাঁচবে তেমনই নজরদারি আরও বাড়বে বলে জানা গিয়েছে।
অনির্বাণ রায়