এতে তরুণ প্রজন্ম যেমন উৎসাহিত হবে, তেমনি তাদের সিনেমা দেখার প্রতি আগ্রহটাও বাড়বে বলে আশাবাদী তিনি। অতীতে এই ফেস্টিভ্যাল টি শুধু দর্শকদের দেখার জন্যই করা হত। কিন্তু ধীরে ধীরে এটিকে প্রতিযোগিতামূলক ফেস্টিভ্যালের রূপ দেয়া হয়েছে। তার কারণ সবার মধ্যে ভালো কিছু করার তাগিদটাও বাড়বে বলে আশা করছেন তারা।
advertisement
আরও পড়ুনঃ আহত ধনেশ পাখিকে উদ্ধার করলেন ভবেশ!
এছাড়াও সংস্থার তরফে সম্পাদক প্রদীপ নাগ জানান সবার পক্ষে সব সিনেমা দেখা হয়ে ওঠে না , এই ফেস্টিভ্যাল এর মাধ্যমে গোটা দেশের সিনেমা সকলে দেখতে পারবে জানতে পারবে সারা দেশ জুড়ে কিরকম সিনেমা তৈরি হচ্ছে। তাতে আখেরে লাভবান হবেন শিলিগুড়ির সিনেমাপ্রেমী মানুষেরা। তিনি জানান গোটা দেশ থেকে ৭০ টি শর্ট ফিল্ম ও ১৮ টি ডকুমেন্টারি এসেছে।
আরও পড়ুনঃ স্কুল ইউনিফর্মের রং বদল! ক্ষোভ অভিভাবকদের
তাদের মধ্য থেকে বেছে ১৮ টি শর্ট ফিল্ম ও ১০ টি ডকুমেন্টারি বিচারকের বিবেচনার জন্য পাঠানো হয়েছে। বিচারকদের নির্বাচনের পর ৭ তারিখ পুরস্কার বিতরনী অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়েছে। ৭ সেপ্টেম্বর শিলিগুড়ির একটি হোটেলে স্মারক বক্তৃতা ও পুরষ্কার বিতরণ একই সঙ্গে করা হবে। স্মারক বক্তৃতার বিষয় থাকবে বাংলা চলচ্চিত্র ও তরুন মজুমদার। বক্তৃতা দেবেন চলচ্চিত্র জগতের স্বনামধন্য ব্যাক্তিত্ব অশোক বিশ্বনাথন।
Anirban Roy