এ বিষয়ে চাতাম ঘুটু উন্নয়ন স্বনির্ভর মহিলা গোষ্ঠীর এক সদস্য জানান , অন্যান্য স্বনির্ভর গোষ্ঠীর সদস্যরা সহযোগিতা না করার কারণে বাধ্য হয়ে তারা আদালতের দ্বারস্থ হয়ে ছিল। আদালত তাদের হয়ে রায় দেওয়ায় পুনরায় তারা মিড ডে মিলের কাজ শুরু করল।
আরও পড়ুন: খাল সংস্কারের নামে গাছ কেটে চলছে পিকনিক! গুরুতর অভিযোগ
advertisement
অপরদিকে অন্যান্য স্বনির্ভর গোষ্ঠীর সদস্যদের দাবি। বারংবার একটি মাত্র স্বনির্ভর গোষ্ঠীকেই সুযোগ দেওয়া হচ্ছে মিড ডে মিলের কাজ করার জন্য। তাদেরকেও সুযোগ দেয়া উচিত মিড ডে মিলের কাজ করার জন্য। যদি তারা এভাবে বঞ্চনা শিকার হতে থাকে তবে বাধ্য হয়ে নিজেদের সন্তানদের টিসি দিয়ে অন্য স্কুলে নিয়ে চলে যাবে। দীর্ঘ প্রায় চার বছর পর চাতামঘটু প্রাথমিক বিদ্যালয় পুনরায় চালু হল মিড ডে মিলের রান্নার কাজ। পুনরায়, পরিষেবা চালু হয় খুশি অভিভাবকদের একাংশ।
শর্মিষ্ঠা ব্যানার্জি





