এর ফলে হাওড়ার মৌরিগ্রামে ইন্ডিয়ান অয়েলের ডিপো থেকে তেল বের হচ্ছে না। এদিকে এই ডিপোর তেলই দক্ষিণবঙ্গে ইন্ডিয়ান অয়েলের বেশিরভাগ পাম্পে সরবরাহ হয়। প্রতিদিন প্রায় ১৮০ টি ট্যাঙ্কার এখান থেকে তেল নিয়ে বিভিন্ন পাম্পে সরবরাহ করে। ট্যাঙ্কার মালিকদের ধর্মঘটের ফলে দক্ষিণবঙ্গের জেলাগুলিতে সেই তেল সরবরাহ ব্যাপক মাত্রায় ব্যাহত হচ্ছে।
আরও পডুন: রেজিস্ট্রারকে বরখাস্ত করতেই উপাচার্যের পদত্যাগ চেয়ে উত্তাল কাজী নজরুল বিশ্ববিদ্যালয়
advertisement
ধর্মঘটি ট্যাঙ্কার মালিকদের দাবি, নতুন নীতি পরিবর্তন করতে হবে ইন্ডিয়ান অয়েল কর্তৃপক্ষকে। পাম্প মালিকদের ট্যাঙ্কার থাকলে তা শুধুমাত্র নিজস্ব পাম্পে তেল আনার কাজেই ব্যবহার করা যাবে, অন্য পাম্পে তেল সরবরাহের অধিকার দেওয়া চলবে না। এই ধর্মঘটের ফলে বুধবার মৌরিগ্রাম ডিপো থেকে কোনও তেল সরবরাহ হয়নি। এর ফলে দক্ষিণবঙ্গের বিভিন্ন জেলার পাম্পগুলিতে পেট্রল ও ডিজেল ফুরিয়ে জ্বালানির সঙ্কট দেখা দেওয়ার আশঙ্কা তৈরি হয়েছে।
এই ধর্মঘট যদি ইন্ডিয়ান অয়েলের হলদিয়া ডিপোতেও ছড়িয়ে পড়ে তবে পূর্ব মেদিনীপুরের বিভিন্ন পাম্পে পেট্রল-ডিজেল সরবরাহে সমস্যা তৈরি হতে পারে বলে আশঙ্কা। তবে এখনও পর্যন্ত এই জেলার পামগুলোতে তেল সরবরাহে কোনও সমস্যা হয়নি বলে খবর।
সৈকত শী