সেইমতো পাঁশকুড়া থানার পুলিশ মেছগ্ৰামে নাকা চেকিং শুরু করে। নাকা চেকিং এর সময় পুলিশের চক্ষু চড়ক গাছ! নাকাচেকিং চলাকালীন ওই ব্যক্তিকে তল্লাশি করে তার পায়ের মোজার ভেতর থেকে ২৭০ গ্রাম সোনার বাট উদ্ধার করেছে পুলিশ। বাট উদ্ধার হতেই পাঁশকুড়া থানার পুলিশ তাঁকে আটক করে। অভিযুক্ত ব্যক্তি বিশ্বজিৎ খাটুয়ার বাড়ি শ্রীপুর এলাকায়। কী ভাবে এল, কোথা থেকে আসছে তা তদন্ত শুরু করেছে পাঁশকুড়া থানার পুলিশ।
advertisement
আরও পড়ুনঃ বাজারে নকল ইলিশের ছড়াছড়ি! আসল ইলিশ চিনবেন কী ভাবে? ঠকে যাওয়ার আগে চিনুন!
তবে ওই অভিযুক্ত পাচারকারী ব্যক্তিকে বর্তমানে তমলুক কোর্টে পাঠানো হয়েছে। পাঁশকুড়া থানার আইসি আশিস মজুমদার জানান, '৫ জুলাই রাতে গোপন সূত্র পুলিশ খবর পায় এক ব্যক্তি অবৈধভাবে সোনা পাচারের উদ্দেশ্যে পশ্চিম মেদিনীপুরের দাসপুরের দিক থেকে খড়্গপুরের উদ্দেশ্যে রওনা দিয়েছে। খড়গপুর হয়ে ওই সোনা গুজরাট রাজ্যে পাচার হওয়ার কথা ছিল। কিন্তু তার আগে ই পাঁশকুড়া থানায় এলাকার মেচগ্রামে নাকা চেকিং বসিয়ে উদ্ধার হয় তিনটি ছোট সোনার বাট। যার ওজন ২৭০ গ্রাম। বাজার মূল্য প্রায় দেড় কোটি।
আরও পড়ুনঃ লোকমুখে প্রচলিত মাহাত্ম্য, কী রীতি পালনে বিপত্তারিণী মায়ের পুজো হয় বর্গভীমা মন্দিরে
অভিযুক্ত বিশ্বজিৎ খাটুয়া নিজেই গাড়ি চালিয়ে আসছিল। নাকা চেকিং এর সময় পায়ের মোজা থেকে উদ্ধার হয় সোনার বাট। অভিযুক্তের কাছে সোনার বাট সম্পর্কে জানতে চাইলে সদ উত্তর না মেলায়, ওই ব্যক্তিকে আটক করা হয়। অভিযুক্তের বিরুদ্ধে মামলা রুজু করে তমলুক জেলা আদালতে পাঠানো হয়েছে।'
Saikat Shee