পরীক্ষায় সফল হওয়াটা আর পাঁচটা ছাত্র ছাত্রীদের মত তার কাছে সহজ কাজ ছিল না। সমস্ত বাধা পেরিয়ে মাধ্যমিকে সফল হওয়ার পেছনে রয়েছে হোমের শিক্ষক-শিক্ষিকাদের অক্লান্ত পরিশ্রম। মানসিক প্রতিবন্ধীর পড়াশোনা চালিয়ে যাওয়াটা সহজ নয়। প্রতি পদে বাধা পেতে হয়েছে শিক্ষিকাদের।
আরও পড়ুনঃ জেলায় বিভিন্ন থানা এলাকায় প্লাস্টিক সাফাই অভিযান
advertisement
শিক্ষিকাদের তত্ত্বাবধানে ধীরে ধীরে নিজেকে মাধ্যমিক পরীক্ষায় বসার জন্য উপযুক্ত করে তোলে শম্পা। বর্তমানে মানসিকভাবে সে অনেকটাই সুস্থ। শম্পা জানায়, 'সে পড়াশোনা চালিয়ে যেতে চায়। পড়াশোনার শেষে নিজের পায়ে দাঁড়াতে চায়। তার মাধ্যমিকে সফল হওয়ার পিছনে কৃতিত্ব দিয়েছে সে হোমের শিক্ষিকাদের।'
আরও পড়ুনঃ ‘‘জীবে প্রেম করে যেই জন’’... অবলা পশু-পাখিদের জন্য ফ্রি খাবার মিলছে এখানে
নিমতৌড়ি তমলুক উন্নয়ন সমিতির পরিচালিত জুভেনাইল জাস্টিস স্নেহনীড় হোমের এক শিক্ষিকা জানান, ' শম্পা যখন প্রথমে হোমে আসে তখন তার মানসিক পরিস্থিতি পড়াশোনা চালিয়ে যাওয়ার মত ছিল না। হোম এর তত্ত্বাবধানে ধীরে ধীরে পড়াশোনার দিকে ঝোঁক বাড়ে শম্পার। শম্পার মাধ্যমিকে সফল্যে খুশি আমরা সবাই।'
Saikat Shee