২০২২ এর শেষ আর কয়েক ঘন্টার পরেই ২০২৩-কে স্বাগত জানাবে গোটা বিশ্ব আর তার প্রাক্কালেই বিভিন্ন পর্যটন কেন্দ্রগুলো ভরে উঠল কানায় কানায়। কেউবা সমুদ্র স্নান সারলেন। আবার কেউবা দূর থেকে সমুদ্রকে উপভোগ করলেন। অপরদিকে বিভিন্ন ধরনের হোটেল এবং রেস্টুরেন্ট গুলি সেজে উঠেছে আলোর রোশনাই।
আরও পড়ুনঃ বোলপুর থেকে হাওড়া বন্দে ভারতে ২১০ টাকা ছাড়! বুকিংয়ের সময় মেনে চলুন এই পদ্ধতি
advertisement
সমুদ্রকে সাক্ষী রেখে নতুন বছর শুরু করতে চায় অনেক পর্যটক। পরিবার বা বন্ধু বান্ধবের সঙ্গে বছরের শেষ দিন ও নতুন বছরের প্রথম দিন কাটাতে পর্যটক এরা বের করেছে দিঘা, মন্দারমনি, তাজপুর, শংকরপুর সহ পূর্ব মেদিনীপুর জেলার সমুদ্র সৈকত পর্যটন কেন্দ্রগুলিতে। বহু বাঙালি পর্যটক ২০২৩ যাতে ভাল কাটুক সেই প্রার্থনা যেমন করলেন তেমনি ভাবে করোনা নামক অতি মহামারি ২০২৩ যেন সেভাবে দেখতে না হয় এমন ঈশ্বরের কাছে প্রার্থনা করলেন। তেমনভাবে বহু পর্যটক বছরের শেষ যেভাবে বিভিন্ন জায়গায় ঘোরার পরিকল্পনা রাখলেন তেমনিভাবে বিভিন্ন ধরনের খাবারের পরিকল্পনা ও রেখেছেন বলে জানালেন পর্যটকরা।
দিঘায় প্রায় এক লক্ষ লোকের সমাগম ঘটেছে বলে প্রশাসন সূত্রে জানা যায়। এই মুহূর্তে পর্যটকদের ঢল ইতিমধ্যেই নেমেছে বিভিন্ন পর্যটন কেন্দ্রগুলিতে দিঘা, তাজপুর, মন্দারমনি, শঙ্করপুর এই সমস্ত এলাকাগুলিতে। এই উৎসব আবহে কোন দুর্ঘটনা বা বিপত্তি যাতে না ঘটে তার জন্য সমুদ্র সৈকতেপ্রশাসনের কড়া নজরদারি। ঘাটে ঘাটে পুলিশ ও নুলিয়াদের তৎপরতা চোখে পড়ার মতো।
Saikat Shee