এহেন জলের সমস্যার কারণে ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন অভিভাবকরা। শিশু শিক্ষা কেন্দ্রে পানীয় জলের সমস্যা প্রসঙ্গে আউসগ্রাম-১ ব্লকের বিডিও অরিন্দম মুখোপাধ্যায় বলেন, "ওই শিশু শিক্ষা কেন্দ্র জলসাথী প্রকল্পে আবেদন করলে সংযোগ হয়ে যাবে।"
আরও পড়ুন: 'ছিদাম বহুরূপী'-দের আর হয়ত দেখা যাবে না
প্রসঙ্গত, আউসগ্রাম-১ ব্লকের সামাইপুর গ্রামের আদিবাসী পাড়ার এই শিশু শিক্ষা কেন্দ্রে প্রায় ৪৫ জন পড়ুয়া পড়াশুনা করে। রয়েছেন দু'জন শিক্ষিকাও। জানা গিয়েছে, এই শিশু শিক্ষা কেন্দ্রে পানীয় জলের জন্য মিনি পাম্প বসানো আছে। পরিশ্রুত পানীয় জল তবুও অমিল। রান্নার জল নিয়ে আসা হয় কাছাকাছি এক টিউবয়েল থেকে। অভিযোগ, মিড ডে মিলের রান্না হয় শুকনো পাতা ও গাছের ডালপালা পুড়িয়ে। এই শিশু শিক্ষা কেন্দ্রের শিক্ষিকা বিথীকা পাল নায়েক বলেন, আমাদের কেন্দ্রে রান্নার জন্য যে গ্যাসের সংযোগ তাতে দুটি সিলিন্ডার ছিল। একটি চুরি হয়ে গিয়েছে। তারপর থেকে মাঝেমধ্যে শুকনো জ্বালানি পুড়িয়ে ভাত রান্না হয়। তবে তরকারি রান্না হয় গ্যাসেই। জলের সমস্যা নিয়ে ওই শিক্ষিকার বক্তব্য, আমরা বহুবার বলেছি পাম্প থেকে একটি ডাইরেক্ট সংযোগ দেওয়ার জন্য কিন্তু তা হয়নি।
advertisement