TRENDING:

East Bardhaman News|| অজ্ঞাত কারণে মন্দিরে রাত্রিবাস অসম্ভব! হাজার বছরের মন্দির ঘিরে রহস্যের মোড়ক

Last Updated:

রাঢ় বাংলায় ছড়িয়ে রয়েছে বহু শিব মন্দির। তাদের মধ্যে অন্যতম পূর্ব বর্ধমান জেলায় অবস্থিত মন্তেশ্বরের পাতুন গ্রামের পত্তেশ্বর মন্দির। কথিত রয়েছে, দীর্ঘ প্রায় ১০০০ বছরের পুরনো এই মন্দির। 

impactshort
ইমপ্যাক্ট শর্টসলেটেস্ট খবরের জন্য
advertisement
#মন্তেশ্বর: সনাতন ধর্ম মতে পরমসত্ত্বা রূপ মহাদেব। পৃথিবীর আদি-অন্ত যার হাতে সৃষ্টি। তার ভক্তদের কাছে পুজো নিতে খুব অল্পে সন্তুষ্ট তিনি। শুধু মনুষই নয় দেবতারাও ভক্তি ভরে শিবের পুজো করেন। রাঢ় বাংলায় ছড়িয়ে ছিটিয়ে রয়েছে বহু শিব মন্দির। তার মধ্যে অন্যতম পূর্ব বর্ধমানের মন্তেশ্বরের পাতুন গ্রামের পত্তেশ্বর মন্দির।
advertisement

কথিত রয়েছে, দীর্ঘ প্রায় ১০০০ বছরের পুরনো এই মন্দির। এই মন্দিরে মহাদেবের আবির্ভাব হয়েছিল মাটি ভেদ করে। সমগ্ৰ মন্দিরটি ঘিরে রয়েছে বিশালাকার বট গাছ। গাছটিকে মাঝে রেখেই মন্দির নির্মাণ করা হয়েছে। পাশাপাশি মন্দির সংলগ্ন এলাকায় রয়েছে একটি পুকুর। সেই পুকুর থেকে প্রায় ১০০ টিরও বেশি মূর্তি উদ্ধার হয়েছে। বহু ভক্তের মনোবাঞ্ছা পূরণ হয়ে থাকে এই মন্দিরে, প্রচলিত এমনটাই।

advertisement

আরও পড়ুনঃ রাতে ঘুমোতে ঘুমোতে মাটিতে লুটিয়ে পড়লেন! বধূর রহস্য মৃত্যুতে তোলপাড় মন্তেশ্বর

একথাও প্রচলিত রয়েছে, এখানে রয়েছেন স্বয়ং পত্তেশ্বর অনন্তকাল। এই মন্দিরের আরও এক বৈশিষ্ট্য রয়েছে। এখানে কেউই রাত্রি যাপন করতে পারেন না। একমাত্র শিবরাত্রির দিন এই মন্দিরে পূজারী ও ভক্তবৃন্দরা রাত্রীযাপন করেন। এক কালে এই এলাকায় কোনও মানুষের যাতায়াত ছিল না। বর্তমানে ভৌগলিক অবস্থার পরিবর্তন হওয়ায় বহু ভক্তদের সমাগম হয় এই মন্দিরে। মন্দিরে অবস্থিত একটি গাছের বিশেষ ভূমিকা রয়েছে। এই গাছের ফল থেকে কখনও অঙ্কুরোদগম হয়নি, গাছের ডাল কেটে গাছ বসানোর চেষ্টা করা হলেও তা সফল হয়নি। এই ধরনের বিরল গাছ কোথাও দেখতে পাওয়া যায় না বলে দাবি পূজারী।

advertisement

View More

সেরা ভিডিও

আরও দেখুন
ফাঁকা জায়গার লাগবে না, আমবাগানেই হচ্ছে কুইন্টাল কুইন্টাল ফলন! বিনা ব্যয়ে লাভ পাচ্ছেন চাষি
আরও দেখুন

Malobika Biswas

বাংলা খবর/ খবর/পূর্ব বর্ধমান/
East Bardhaman News|| অজ্ঞাত কারণে মন্দিরে রাত্রিবাস অসম্ভব! হাজার বছরের মন্দির ঘিরে রহস্যের মোড়ক
Open in App
হোম
খবর
ফটো
লোকাল