TRENDING:

Purba Bardhaman: আর্থিক তছরুপের কোনও প্রমান পাওয়া যায়নি, জানালেন বিডিও

Last Updated:

জামালপুর এক নং পঞ্চায়েতের হালাড়া এলাকার বিপত্তারিনী তলায় একই প্রকল্পের নাম করে দুবার অর্থব্যায় দেখিয়ে আর্থিক তছরুপের যে অভিযোগ উঠেছিল তা ভ্রান্ত বলে জানিয়ে দিলেন জামালপুর ব্লকের বিডিও শুভঙ্কর মজুমদার।

impactshort
ইমপ্যাক্ট শর্টসলেটেস্ট খবরের জন্য
advertisement
পূর্ব বর্ধমান : জামালপুর এক নং পঞ্চায়েতের হালাড়া এলাকার বিপত্তারিনী তলায় একই প্রকল্পের নাম করে দুবার অর্থব্যায় দেখিয়ে আর্থিক তছরুপের যে অভিযোগ উঠেছিল তা ভ্রান্ত বলে জানিয়ে দিলেন জামালপুর ব্লকের বিডিও শুভঙ্কর মজুমদার। সাংবাদিক সম্মেলন করে শুভঙ্কর বাবু জানান, পুরো বিষয়টি তদন্ত করে দেখা গেছে জামালপুরের বিপত্তারিণী তলায় সাড়ে তিন লক্ষ টাকা ব্যায়ে যে শীতল পানীয় জল প্রকল্পটি চালু করা হয় এবং পরবর্তী ক্ষেত্রে তার নাম বদল হয় তাতে পদ্ধতিগত ত্রুটি থাকলেও আর্থিক তছরুপের কোন প্রমান পাওয়া যায় নি।
advertisement

আরও পড়ুনঃ Purba Bardhaman: ধানের সরকারি সহায়ক মূল্য কুইন্টাল প্রতি বাড়ানোর আবেদন চাষীদের

অভিযোগ ছিল, ২০১৯ সালের ২২ অক্টোবর ওই শীতল পানীয় জল প্রকল্পটি পঞ্চায়েতের নিজস্ব তহবিল থেকে খরচ দেখিয়ে উদ্বোধন করা হলেও চলতি বছরের মার্চ মাসে রাতারাতি ফলক তুলে তা পঞ্চায়েতের 'নিজস্ব তহবিল অর্থে'র পরিবর্তে '১৫ তম সেন্ট্রাল ফিন্যান্স কমিশনের' অর্থে গড়ে তোলা হয়েছে লিখে দেওয়া হয়ে ছিল। এবং সেই সঙ্গে উদ্বোধনের তারিখও বদল করে ২২/০৩/২০২২ করা হয়েছে। রাতারাতি এই ফলক পরিবর্তনের পরই একই প্রকল্পে দুবার অর্থ খরচ দেখানোর মত আর্থিক দুর্নীতির অভিযোগ উঠে।এই অভিযোগ পাওয়ার পর ব্লক স্তরের একটি এনকোয়ারী টিম গঠন হয়। পঞ্চায়েতের নিজস্ব তহবিল এবং ফিফটিন ফিন্যান্সের ক্যাশ বুকের পুঙ্খনাপুঙ্খ পরীক্ষা করে দেখে। সেখানে পদ্ধতিগত ভুল থাকলেও আর্থিক কোন তছরুপ করা হয় নি অর্থাৎ একই প্রকল্পের জন্য দুবার টাকা খরচ করা হয় নি বলে জানিয়ে দেয় এনকোয়ারী টিম।

advertisement

আরও পড়ুনঃ East Bardhaman News: বাড়ি থেকে বেরোলেই বিপদ! এ কী হচ্ছে কালনায়!

সেরা ভিডিও

আরও দেখুন
পুরীর রথ এবার রঘুনাথপুরে, থিমে মন কাড়ছে আপার বেনিয়াসোলের দুর্গাপুজো মণ্ডপ
আরও দেখুন

জামালপুর ব্লকের উপপ্রধান সাহাবুদ্দিন মন্ডল এদিন বলেন, লকডাউনের সময় এলাকার মানুষের প্রয়োজনে টেন্ডার নোটিশ করে নিয়ম অনুযায়ী ওই জল প্রকল্পটি তৈরি করা হয়েছিল। পঞ্চায়েতের নিজস্ব তহবিলে অর্থ না থাকায় তার পেমেন্ট করা হয় নি ঠিকাদার সংস্থাকে। পরে ফিফটিনথ ফিন্যান্সের টাকা থেকে ঠিকাদার সংস্থাকে পেমেন্ট করা হয় রীতিমত রেজ্যুলেশন করে সমস্ত সদস্যের অভিমত নিয়ে। ফলে পদ্ধতিগত ভুল থাকলেও আর্থিক তছরুপ করা হয় নি বলেই দাবি করেছেন জামালপুর এক নং পঞ্চায়েতের উপপ্রধানের।

advertisement

বাংলা খবর/ খবর/পূর্ব বর্ধমান/
Purba Bardhaman: আর্থিক তছরুপের কোনও প্রমান পাওয়া যায়নি, জানালেন বিডিও
Open in App
হোম
খবর
ফটো
লোকাল