আরও পড়ুনঃ Purba Bardhaman: ধানের সরকারি সহায়ক মূল্য কুইন্টাল প্রতি বাড়ানোর আবেদন চাষীদের
অভিযোগ ছিল, ২০১৯ সালের ২২ অক্টোবর ওই শীতল পানীয় জল প্রকল্পটি পঞ্চায়েতের নিজস্ব তহবিল থেকে খরচ দেখিয়ে উদ্বোধন করা হলেও চলতি বছরের মার্চ মাসে রাতারাতি ফলক তুলে তা পঞ্চায়েতের 'নিজস্ব তহবিল অর্থে'র পরিবর্তে '১৫ তম সেন্ট্রাল ফিন্যান্স কমিশনের' অর্থে গড়ে তোলা হয়েছে লিখে দেওয়া হয়ে ছিল। এবং সেই সঙ্গে উদ্বোধনের তারিখও বদল করে ২২/০৩/২০২২ করা হয়েছে। রাতারাতি এই ফলক পরিবর্তনের পরই একই প্রকল্পে দুবার অর্থ খরচ দেখানোর মত আর্থিক দুর্নীতির অভিযোগ উঠে।এই অভিযোগ পাওয়ার পর ব্লক স্তরের একটি এনকোয়ারী টিম গঠন হয়। পঞ্চায়েতের নিজস্ব তহবিল এবং ফিফটিন ফিন্যান্সের ক্যাশ বুকের পুঙ্খনাপুঙ্খ পরীক্ষা করে দেখে। সেখানে পদ্ধতিগত ভুল থাকলেও আর্থিক কোন তছরুপ করা হয় নি অর্থাৎ একই প্রকল্পের জন্য দুবার টাকা খরচ করা হয় নি বলে জানিয়ে দেয় এনকোয়ারী টিম।
advertisement
আরও পড়ুনঃ East Bardhaman News: বাড়ি থেকে বেরোলেই বিপদ! এ কী হচ্ছে কালনায়!
জামালপুর ব্লকের উপপ্রধান সাহাবুদ্দিন মন্ডল এদিন বলেন, লকডাউনের সময় এলাকার মানুষের প্রয়োজনে টেন্ডার নোটিশ করে নিয়ম অনুযায়ী ওই জল প্রকল্পটি তৈরি করা হয়েছিল। পঞ্চায়েতের নিজস্ব তহবিলে অর্থ না থাকায় তার পেমেন্ট করা হয় নি ঠিকাদার সংস্থাকে। পরে ফিফটিনথ ফিন্যান্সের টাকা থেকে ঠিকাদার সংস্থাকে পেমেন্ট করা হয় রীতিমত রেজ্যুলেশন করে সমস্ত সদস্যের অভিমত নিয়ে। ফলে পদ্ধতিগত ভুল থাকলেও আর্থিক তছরুপ করা হয় নি বলেই দাবি করেছেন জামালপুর এক নং পঞ্চায়েতের উপপ্রধানের।