যদি রাস্তায় আচমকাই কেউ সামনে থেকে দু’হাতে করে কলার চেপে ধরে , সেক্ষেত্রে দুটো হাতের মাঝখানে একটু ফাঁকা থাকে। ঠিক সেই ফাঁকা জায়গা দিয়েই শত্রুর নাক অথবা থুতনিতে ঘুষি মারতে হবে। তাহলেই শত্রুকে ঘায়েল করে সেই জায়গা থেকে বেরোনো যাবে।
advertisement
অনেক সময় এমনও হয় যে, শত্রু হাতে লাঠি অথবা শক্ত কোনও জিনিস লুকিয়ে এনে সামনে থেকে হামলা করতে যায়। তবে ভয়ে ঘাবড়ে যাওয়ার দরকার নেই । মাথা ঠাণ্ডা রেখে হামলা করার সঙ্গে সঙ্গে শত্রুর একদম কাছে চলে গিয়ে তাঁর যে হাতে অস্ত্র আছে সেই হাত জড়িয়ে ধরে ফেলতে হবে। ঠিক সঙ্গে সঙ্গে অপর হাত দিয়ে শত্রুর গলা চেপে ধরে তাকে মাটিতে ফেলে , আরও দুটো নিশ্চিত ঘুষি মেরে বেরিয়ে যেতে হবে।
আরও পড়ুন: এইসব টিপস মাথায় রাখলেই উচ্চ মাধ্যমিকে মিলবে দারুণ নম্বর! জানুন বিস্তারিত
বিভিন্ন সময় ধারাল অস্ত্র অথবা ছুরি দিয়েও অনেকে হামলা করেন। সেরকমই শত্রু যদি সামনে থেকে ছুরি দিয়ে হামলা করতে আসে। তখন শত্রুর কাছ থেকে নিজেকে দূরে রাখতে হবে এবং যেহেতু পা শরীরের সবথেকে বড় অঙ্গ, তাই নিজের পা দিয়ে শত্রুর হাঁটুতে সঙ্গে সঙ্গে জোরে মারতে হবে। হাঁটু পিছনের দিকে ভাঁজ হয়না । তাই হাঁটুতে লাথি মারা হলে শত্রুর সেখান থেকে সেরে উঠতেও অনেকটা সময় লাগবে।
আন্তর্জাতিক স্তরের খেলোয়াড় দীপান্বেশ দাস বলেন, “এই সমস্ত টেকনিক প্রত্যেকের শিখে নেওয়া খুবই প্রয়োজন। সারাদিনে কিছুক্ষণ অনুশীলন করলে সহজেই শেখা যাবে । বিপদের সময় এই পদ্ধতি অনেক কাজে লাগবে।”
বনোয়ারীলাল চৌধুরী