আরও পড়ুন: হাতের কাছে মুম্বইয়ের লক্ষ্মী নারায়ণ মন্দির, পুজোয় ঘুরে আসুন একদিন
এই প্রসঙ্গে অঙ্গনওয়াড়ি কর্মী মনিরা খাতুন শেখ জানান, এখানে যখনই বৃষ্টি হয় তখনই জল জমে যায়। জলের জন্য বাচ্চাদের বসতে দেওয়া সম্ভব হয় না। বাচ্চাদের অভিভাবক এবং এলাকার লোকেরা সবাই জানেন বিষয়টি। তাই অভিভাবকরা বৃষ্টি হলে বাচ্চাদের পাঠাতে চান না।
advertisement
অঙ্গনওয়াড়ি কেন্দ্রের কেন এমন পরিস্থিতি? শিশুদের শিক্ষার হাতেখড়ি হয় যেখানে এবং যেখান থেকে প্রসূতি ও গর্ভবতী মহিলাদের পুষ্টিকর খাদ্য প্রদান করা হয় সেই জায়গার এমন অবস্থা কেন? কানপুর অঙ্গনওয়াড়ি কেন্দ্রের ভারপ্রাপ্ত শিক্ষিকা জানান, ২০১৫ সাল থেকে এই অবস্থাতেই চলছে অঙ্গনওয়াড়ি কেন্দ্রটি। মাথার উপরে ছাদও নড়বড়ে। এই নিয়েই দিনের পর দিন ছোট ছোট শিশুদের নিয়ে অঙ্গনওয়াড়ি কেন্দ্র চালাতে হচ্ছে।
এই বিষয়ে কুচুট গ্রাম পঞ্চায়েতের প্রধান জানান, বিভিন্ন অঙ্গনওয়াড়ি স্কুলের বেশ কিছু রিপোর্ট তাঁরা পেয়েছেন। সবকিছু খতিয়ে দেখে দ্রুত উপরমহলে এই বিষয়গুলো জানানো হবে। তবে কবে অঙ্গনওয়াড়ি কেন্দ্রের হাল ফিরবে সে বিষয়ে তিনি কিছু জানাননি।
বনোয়ারীলাল চৌধুরী