আরও পড়ুন- ট্রেনের টয়লেটে ‘অস্বস্তিকর’ শব্দ…! কী চলছে ভিতরে? GRP এসে দরজা ভাঙতেই গলগল করে বেরোল…!
বিষয়টি জানার পর বিধায়ক কুলদীপ রাঠোর জল শক্তি বিভাগের কর্মকর্তাদের দ্রুত সমস্যার সমাধান করার নির্দেশ দেন। তিনি আরও জানান, থিওগ জল সরবরাহ নিয়ে আগে থেকেই ভিজিল্যান্স বিভাগ তদন্ত চালাচ্ছে, এবং এই সংক্রান্ত একটি বড় সিদ্ধান্ত খুব শীঘ্রই নেওয়া হবে। হিমাচল প্রদেশের জল শক্তি বিভাগের প্রশাসনিক ব্যর্থতা নিয়েই প্রশ্ন উঠছে এর পর।
advertisement
আরও পড়ুন- ভুলেও ছোঁবেন না ‘মটরশুঁটি’, যদি থাকে ৬ রোগ…! আপনার ‘চিরশত্রু’ এই সবুজ সবজি, কেন জানেন?
এ বিষয়ে প্রতিক্রিয়া জানিয়েছেন হিমাচল প্রদেশের প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী জয়রাম ঠাকুর। তিনি কংগ্রেসের নেতৃত্বাধীন সুখবিন্দর সিংহ সুখু সরকারের কঠোর সমালোচনা করে বলেন, “কী চলছে থিওগে? কোনও কল সংযোগ ছাড়াই ৪৫,০০০ টাকার বিল পাঠানো হল কেন?” তিনি এই ঘটনাকে ‘সিস্টেম চেঞ্জ’-এর নামে প্রশাসনিক বিশৃঙ্খলার আরও একটি প্রমাণ বলে উল্লেখ করেন।
সরকারি সূত্র অনুযায়ী, এই ভুল শুধুমাত্র একটি বিচ্ছিন্ন ঘটনা নয়, বরং গোটা জল সরবরাহ ব্যবস্থায় বড় ধরনের দুর্নীতির ইঙ্গিত দেয়। এ নিয়ে রাজ্য সরকারের তরফ থেকে শীঘ্রই তদন্ত কমিটি গঠন করা হতে পারে এবং সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া হতে পারে।
এখন প্রশ্ন উঠছে, শুধুমাত্র থিওগ নয়, হিমাচল প্রদেশের অন্যান্য এলাকায়ও কি এমন ধরনের বিলিং বিভ্রান্তি হচ্ছে? সাধারণ মানুষ ও ব্যবসায়ীরা প্রশাসনের দক্ষতা ও স্বচ্ছতা নিয়ে প্রশ্ন তুলছেন।