সংবাদসংস্থা ANI-কে কথা বলতে গিয়ে, ওই ফ্যান জানান, ‘‘২০১০ সাল থেকে মেসির সাপোর্টার। আমরা এখানে এসেছি মেসিকে দেখতে। (প্ল্যাকার্ড সম্পর্কে) হ্যাঁ, এটা আমি লিখেছি। আমি গত শুক্রবার বিয়ে করেছি, কিন্তু আমার স্বামী আর আমি ঠিক করেছি আমাদের হানিমুন পিছিয়ে দেব কারণ মেসি আমাদের শহরে এসেছেন ৷’’ তিনি বলেছেন।
advertisement
যুবভারতীতে লুঠ ক্ষুব্ধ জনতার একাংশের। ঘাস, চেয়ার, গাছের টব নিয়ে বাড়ির পথে দর্শকদের একাংশ। স্টেডিয়ামের নিরাপত্তা ঘিরে প্রশ্ন। বাইপাসেও ছড়াল উত্তেজনা। লাঠি নিয়ে জনতাকে তাড়া পুলিশের। ‘চোর চোর’ স্লোগান জনতার। মেসিকে সামনে রেখে দুর্নীতির অভিযোগ জনতার একাংশের। শুধু মেসি নয়, দেখা যায়নি লুইস সুয়ারেজ এবং রদ্রিগো ডি’পলকেও ৷
এক সময় ক্ষুব্ধ ফুটবলপ্রেমীরা ‘উই ওয়ান্ট মেসি’ স্লোগান দিতে শুরু করেন। কয়েক জন ছিঁড়ে ফেলেন গোল পোস্টের জাল। ভেঙে ফেলেন সাজঘরে যাওয়ার ট্যানেলের ছাউনি। ফেন্সিং ভেঙে মাঠে ঢুকে পড়েন দু’আড়াই হাজার মানুষ। পরিস্থিতি সামলাতে নামাতে হয় র্যাফ। ১১.৫২ মিনিটে যুবভারতী থেকে মেসিকে বার করে নিয়ে যাওয়ার পরই পরিস্থিতি উত্তপ্ত হয়ে ওঠে।
আরও পড়ুন– কলকাতায় ‘মেসি ম্যানিয়া’ ! এলএম১০-এর সঙ্গে দেখা শাহরুখ খানের, দু’জনের মধ্যে কী কথা হল?
ছোট ছেলে আব্রামের সঙ্গে মেসি দেখা করালেন। ছবিও তুললেন। কিন্তু মাঠে আসা হল না শাহরুখ খানের। হোটেল থেকেই বিমানবন্দরের পথে রওনা হলেন। ফিরে গেলেন মুম্বই।
